পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যেই মরে গেল। মেলার ডাক্তার অবিশুি নিয়ম-মত দেখলে। এদের "পয়সা নিয়ে যারা বড়-মানুষ, তারা চোখে এসে দেখেও গেল না। কাউকে । রাত্রিটা কোন রকমে কাটিয়ে বেলা উঠলে নিমটাদও মারা গেল। সে এক অতি করুণ ব্যাপার। ওদের দেশের লোক খুঁজে বার ক’রে নিমটাদের সৎকারের ব্যবস্থা কুরা গেল। নিমটাদের স্ত্রীর দিকে আমি আর চাইতে পারি নৌ-বটতলায় ধর্ণ দেওয়ার দিন থেকে সেই যে সে উপবাস ক’রে আছে, গোলমালে আর তার খাওয়াই হয়নি। রুক্ষ চুল একমাথা, সেই ধূলিধূসরিত কাপড়-খবর পেয়ে সে ধর্ণা ফেলে বটতলা থেকে উঠে এসেছে-চোখ কেঁদে কেঁদে লাল হয়েছে, যেন KDD DBBDu uL LLDL S gEBDB DBDBD DB DDBDD DS D DBBDuD DBDBB BB BBBS BED বলে না, কোন দিকে চায় না । মেজবাবুকে বলতে তিনি ওকে দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার খরচ দুটাকা মজুর করলেন। কিন্তু সে আমি যথেষ্ট বললাম ও অনুরোধ করলাম, ব’লে। আরও কত যাত্রী এ-রকম মরে গেল বা তাদের কি ব্যবস্থা হ’ল এ-সব দেখবার দায়িত্ব এদেরই তো । ওরাই রইল নির্বিািধকার ভাবে বসে। আমার কাছে কিছু ছিল, যাবার সময় নিমটাদের স্ত্রীর হাতে দিলুম। চোখের জল গাখতে পারি নে, যখন সে চলে গেল । দিন-দুই পরে রাত্রে বসে আমি ও নবীন মুহুরী হিসেব মেলচ্চি মেলার দেনা-পাওনার। বেশ জ্যোৎস্না রাত, কাত্তিকের সংক্রান্তিতে পর্যন্ত মেলা শেষ হয়ে গিয়েছে, বেশ শীত VV its এমন সময় হঠাৎ আমার কি হ’ল বলতে পারিনে-দেখতে দেখতে নবীন মুহুরী, মেলার আটচালা ঘর, সব যেন মিলিয়ে গেল। আমি যেন এক বিবাহ-সভায় উপস্থিত হয়েচিঅবাক হয়ে চেয়ে দেখি সীতার বিবাহ-সভা । জ্যাঠামশায় কন্যাসম্প্রদান করতে বসেছেন, খুব বেশী লোকজনের নিমন্ত্রণ হয়নি, বরপক্ষেও বরযাত্রী বেশী নেই। দাদাকেও দেখলুমদাদা ব'সে ময়দা ঠান্সচে। •••আরও সব কি কি •••ঘষা কঁাচের মধ্যে দিয়ে যেন সবটা দেখচিখানিকটা স্পষ্ট, খানিকটা অস্পষ্ট। চমক ভাঙলে দেখি নবীন মুহুরী আমার মাথায় জল দিচ্চে। বললে-কি হয়েছে তোমার, भiटक भांकि क्5ि श्व ना-कि ? আমি চোখ মুছে বললুম-না। ও কিছু নাআমার তখন কথা বলতে ভাল লাগচে না। সীতার বিবাহ নিশ্চয়ই হচ্ছে, আজ এখুনি BDBLL SBD LBDB D DBDDBBYSLiDB LBBBD DDD BD BDDDE LD DBB দিতে পায়বেন না । আমি সব দেখেচি । নবীন মুহুরীকে বললাম-তুমি আমাকে চুটি দাও। আজ, শরীরটা ভাল নেই, একটু শোৰ