পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দচি, খেলেচি, ঘুমিয়েচি, সর্বদা কে ভাবে তার অস্তিত্ব, আছে তো আছে। হঠাৎ একদিন টখানা ঘরে নেই-ঘরের পরিচিত চেহারা একেবারে বদলে গিয়েচে-সে ঘরই যেন নয়, দিন ঘরের সে নিবিড় সুপরিচিত নিজস্বতা কোথায় হারিয়ে গেল, তখন বোঝা যায়। ঘরের তখানি জায়গা জুড়ে কি গভীর আত্মীয়তায় ওর সঙ্গে আবদ্ধ ছিল সেই চিরপরিচিত একঘেয়ে কেলে খাটখানা-ঘরের বিরাট ফাকা আর কিছু দিয়েই পূর্ণ হবার নয়। সীতার ধৈৰ্য্যের বঁাধ এবার ভাঙলো । সে ছোট মেয়ের মত কেঁদে আবদার ক’রে যেন DB BDBDD DDDD LL SS DD DBDBD DS DBDDB BBB gi BLBLBD DBBDBDBBSBBD SYBBD টে দুঃখের মধ্যে দিয়ে পরস্পরের অনেক কাছাকাছি এসেছিল-সে-সব দিনের দুঃখের ঙ্গনী হিসাবে মা আমাদের চেয়েও ওর কাছে বেশী আপন, বেশী ঘনিষ্ঠ-অভাগী এত দিনে তা সত্যি নিঃসঙ্গ হ’ল সংসারে। ওর স্বামী যে ওর কেউ নয়, সে আমার বুঝতে দেরি হয় এতটুকু । কিন্তু ও হয়ত এখনও তা বোঝেনি। দিন দুই পরে বৌদিদি দুপুরবেলায় ওদের রান্নাঘরে একটা ঘড়া আনতে গিয়েচেন । {ঠাইমা বলেচেন-ওখানে দাড়াও, দাওয়াটাতে—আমনি হাঁট ক’রে ঘরে ঢুকলে ষে ? বৌদিদি অবাক হয়ে বাইরে গিয়ে দাড়িয়েচেন, জ্যাঠাইমা ঘড়া বার ক’রে দিয়েচোন ওয়াতে। বৌদিদি নিয়ে এসেচে। কিন্তু বুঝতে পারেনি ব্যাপারটা কি, বুদ্ধিমতী মেয়ে tग उथनशे बूट । এ-কথা তখন সে কাউকে বলেনি। পরদিন মেজকাকা আমায় ডেকে বললেনঃ- একটা কথা আছে, শোন । তোমার মায়ের 1জটা এখানে না ক’রে অন্য জায়গায় গিয়ে করে। মানে তোমার দাদার বৌয়ের এখানে তা পাকিস্পর্শ হয়নি, বড়দাদাও নেই বাড়ি-এ অবস্থায় শ্রাদ্ধের সময় কেউ খেতে আসবে না । ৩ামার দাদার বৌকে আমরা সে-ভাবে ঘরে তো নিইনি। এই বুঝে যা হয় ব্যবস্থা করে। লা তোমার দাদাকে । তলায় তলায় এরা সীতার স্বামী গোপেশ্বরকে কি পরামুর্শ দিয়েচেন জানি নে, সে হঠাৎ 'কে দাড়িয়ে বললে চতুর্থীর শ্ৰাদ্ধ সীতাকে বাড়ি নিয়ে গিয়ে করবে-অথচ আগে ঠিক স্নাছিল চতুর্থীর শ্ৰাদ্ধ এখানেই হবে। কালই শ্ৰাদ্ধের দিন, সুতরাং আজই সে সীতাকে DD BDLD sBBBDB guKS S BDD BBDDLD DDBBD DD DS DBBD SLgDD gK BDBDBDB BDLLD *ান দোষ সমাজের মতেও হবার কথা নয়-কিন্তু সে কিছুতেই কথা শুনলে না ; এই অবস্থায় ৗদিদিকে পেয়ে সীতা অনেকটা সাত্বনা পেয়েছিল-কিন্তু সে ওদের সাইল না। বৌদিদির সঙ্গে তার বেশী মেশামেশিটা যেন গোড়া থেকেই আমার ভক্ষ্মীপতি পছন্দ করে নি। নিজেই হোক R