পুকুরপাড়ের বটতলার সেই হাতভাঙা পরিত্যক্ত স্বন্দর বিষ্ণু মুক্তির কথা আমার কেমন ক’লে| মনে এল। মনে এল ছেলেবেলায় সীতা আর আমি কত ফুলের মালা গেথে মুক্তির গলায়। পরিয়েছি।--তার পর আর কতদিন সেদিকে যাই নি, কি জানি মূৰ্ত্তিটার আজকাল কি দশা হয়েছে, সেইখানে আছে কিনা ? কেমন অন্যমনস্ক হয়ে গেলুম যেন, মালতী কি একটা কথা বললে তা আমার কানেই গেল না ভাল ক’রে বা রে, পুকুরপাডের সে ভাঙা দেবমুত্তির সঙ্গে আমার কিসের সম্পর্ক ? বিষ্ণুমন্দির থেকে দু-জনে যখন ফিরছি, আখড়ায় তখন আরতি আরম্ভ হয়েছে। দিগন্তপ্রসারী মাঠের প্রান্তে গাছপালার অন্তরালবৰ্ত্তী এই নিভৃত ছোট দেবালয়টির সন্ধ্যারতি প্ৰতিদিনই আমায় কেমন একটা অপূর্ব ভাবে অনুপ্ৰাণিত করত-আজ কিন্তু আমার আনন্দ যেন হাজার গুণে বেডে গেল। তার ওপর আজ এক জন পথিক বৈষ্ণব জীবগোস্বামীর সংস্কৃত পদাবলী একতারায় অতি সুস্বরে গাইলে-আমার মানসৰ্ববৃন্দাবনের বংশীবটমূলে কিশোল হৰি চিরকাল বঁাশী বাজান, আমার প্রাণের গোষ্ঠে তীর ধেনুদাল চরে ; সেখানে তঁর খেলাধুলো চলে রাখালাবালকদের নিয়ে দীর্ঘ সারাদিন, দীর্ঘ সারাৱাত । কেন এত আনন্দ আমাব মনে এল কে বলবে ? আমি যেন অন্য জন্ম গ্রহণ করেছি। ঘুম BDDB BDB DYSB BuSu tLLLLSS SBDBBDBDDD DBDLY BDDDS LBD BD BDDDS সামনের মাঠে গাছের তলায় এসে বসলুম। আকাশের অন্ধকার দূর করেছে। g জলজলে শুকতারার আলোয় ; কে জানে হয়ত ওই শুকতারার দেশের নদীতীরে, জ্যোৎস্নামাখা বন্যপ্ৰান্তরে, উপবনে মৃত্যুহীন জৱাহীন দেবকীন্তাবা মন্দারাবীথির ঘন ছায়ায় প্রণয়াজনের সঙ্গে গোপনে মিলনে সারারাত্ৰি কাটায় ••• তৃপ্তিহীন অমাব প্ৰেম তাদের চোখের জ্যোৎস্নায় জেগে থাকে, লেজাভার হাসিতে ধরা দেয় । পীত সূৰ্য্যাস্তের আলোয় করুণ সুর বহুদূরের শূন্য বেয়ে সেখানে ভেসে এসে সান্ধ্য আকাশকে আরও মধুর ক’রে তোলে-কোথা থেকে সে সুব আসে কেউ জানে না-কেউ বলে বহু দূরের কোন নক্ষত্ৰলোকে এক বিরহী দেবতা একশ বসে বসে এমনি তঁর বীণা বাজান, সেই সুর ভেসে আসে প্ৰতি সন্ধ্যায় -ঠিক কেউ বলতে পারে না।--কেবল আধা-আলো আধ-ছায়ায় পুষ্পবীথিতে লুকিযে বসে সুখী প্রেমিক-প্ৰেমিকা হঠাৎ অন্যমনঙ্গ হয়ে পডে• • •তাদের চোখে অকারণে জল এসে পড়ে •••অবাক হয়ে তারা পরস্পরের মুখের দিকে চেয়ে থাকে। হঠাৎ আমার সামনে অস্পষ্ট অন্ধকারে এক জন তরুণ যুবক হাসিমুখে এসে দাড়িয়ে বললে -५4म 'डाiałदू मgअ তার গেরুয়া উত্তরীয় আমার গায়ে এসে পড়ছে উড়ে। আমি বলি-কোথায় যাব ? কে আপনি ? Ver
