পাড়ার অনেক মেয়ে দেখতে এসেছিলেন, তারা সীতাকে দেখে বলাবলি করতে লাগলেন, কি চমৎকার মেয়ে দেখেছি ? এমন রঙ আমাদের দেশে হয় না, পাহাড়ের দেশে ব’লে খুঁয়েছে। দাদাকে নিয়েও তারা খুব বলাবলি করলে, দাদার ও সীতার রঙ নাকি “দুধে-আলতা-আমার মুখের চেয়ে দাদার মুখ সুন্দর, এ-সব কথা এই আমরা শুনলাম। চা-বাগানে এ-সব কথা কেস্ট্র বলেনি। আর একটা লক্ষ্য করলাম। আমাদের গায়ের মেয়ের প্রায়ই কালো, চা-বাগানের অনেক কুলীমেয়ে এর চেয়ে ফর্সা । আমাদের থাকবার ঘর দেখে তো আমরা অবাক । এত বড় বাড়িতে এ-ঘৱটা ছাড়া তে আরো কত ঘর রয়েছে। নীচের একটা ঘর, ঘরের ছাদে মাটির নীচের কড়িকাঠ ঝুলে পড়েছে। ব’লে খুটির ঠেকানো। কেন ওপরে দোতলায় তো কত ঘর, এত বড় বাড়ি তো ! অন্য ঘংে জায়গা হবে না কেন ? এই খারাপ ঘরটাতে আমরা থাকবো কেন ? * দেখলাম বাবা মা বিনা প্ৰতিবাদে সেই ঘরটাতেই আমাদের জিনিসপত্র তুললেন। DDDBDB BB BDBDBD gBDDBBD BDD BB BDBDBDDYS GBS BDBD BDD DD crea caca Pigeo च्षांवि दळव्गांभ, शै, झlठां३भl । গর্বের সুরে বললাম-আমাকে, দাদাকে, সীতাকেও পড়াতো । জ্যাঠাইমা বললেন-তাদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া ছিল নাকি তো দেয় ? আমি বাহাদুরি ক’রে বললাম--তারা এসে চা খেত। . আমাদের বাড়ি। আমাদের বিস্কুট দিত, কেক দিত খেতে তাদের ওখানে গেলে-চা খাওয়াতো LBDD DDD BDBDDB BBDBBDYYSLDBD DS SDD BDBS BBDDB BBSLLBL LDDLD যখন-তখন উঠছে, হিন্দুর ঘরের জাতজন্ম আর রইল না। আমি তখন বুঝতে পারিনি কেন জ্যাঠাইমা এ রকম বলছেন। কিন্তু শুধু এ কথা নয়আমি ছেলেমানুষ, অনেক কথাই তখন জানতাম না । জানতাম না যে এই বাড়িতে আমার বাবার অংশটুকু অনেক দিন বিক্রী হয়ে গিয়েছে, এখন যে এদো ঘরে আমরা আছি, সে-ঘরে কোনো ন্যায্য অধিকার আমাদের নেই-জাতি জ্যাঠামশাইরা অশ্ৰদ্ধা ও অবজ্ঞার সঙ্গে থাকতে দিয়েছেন মাত্র। জানতাম না যে, আমার বাবা বর্তমানে অর্থহীন, অৱস্থ ও চাকুরিহীন, সরিকের বাড়িতে আশ্ৰয়প্রার্থী। আরো জানতাম না যে, বাবা বিদেশে থাকেন, জানেন ও ভাল চাকুরি করেন ব’লে এদের চিরদিন ছিল হিংলো-আজ এ অবস্থায় হাতে মুঠোর মধ্যে পেয়ে তঁরা যে এতদিনের সঞ্চিত গায়ের কােল মেটাতে ব্যগ্র হয়ে উঠবেন্দু সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ও ন্যায়সঙ্গত। চাকুরির অবস্থায় মাকে নিয়ে ৰােৰা কয়েকবার এখানে চাল দেখিয়ে গিয়েছিলেন, এরা সে-কথা ভোলেনি। ছেলেমানুষ বলেই এত কথা তখন Ath
