ভুবনের মায়ের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্কই নেই-অমঙ্গল এলেই কিন্তু ভুবনের মায়ের দোষ DDDB DBDBD BDBiYSTiB BB DiB BDDBD DBDD DBDBS BDDB BDD BD S বাড়ির আর ভাব্যি নেই। সাত ফুল খেয়ে ষে আসে, তার কি আর-তথুনি, কৰ্ত্তানে বলেছিলাম ও পাপ ঢুকিও না সংসারে, তা কঙালের কথা বাসি হ’লে মিষ্টি লাগে! আমি নিজের কানে কতদিন এ ধরনের কথা শুনেচি। মা বলেন, ভুবনের মায়ের মা বোকা লোক তিনি কখনো দেখেননি । চৈত্র মাসের গোড়ার দিকে মেজকাকার ছেলে সলিল বললে-জানো জিতু দা, মঙ্গলবা.ে আমাদের বাড়িতে গোপীনাথ জীউ ঠাকুর আসবেন ? ও পাড়ায় মেজ-জ্যাঠামশায়দে বাড়ি ঠাকুর এখন আছেন, মঙ্গলবারে আসবেন, দু-মাস থাকবেন, তারপর আবার হরিপুরে বৃন্দাবন মুখুয্যের বাড়ি থেকে তারা নিতে আসবে। বছরে এই দু-মাস আমাদের পালা। দাদাও সেখানে ছিল, বললে,-খুব খাওয়ান-দাওয়ান হবে ? সলিল বললে-ষে-দিন আসবেন, সে-দিন তো গায়ের সব ব্ৰাহ্মণের নেমস্তন্ন, তা ছাড়শ রোজ বিকেলে শেতল হবে, রাত্তিরে ভোগ- সে ভারি খাওয়ার মজা । দাদা ও আমি দু-জনেই খুশী হয়ে উঠি । মঙ্গলবার সকাল থেকে বাড়িতে বিরাট হৈপড়ে গেল, ঠাকুরঘর ধোওয়া শুরু হ’ল, বাসন-কোসন কাল বিকেল থেকেই মাৰ্জাঘষা চললে ভুবনের মা রাত থাকতে উঠে রান্নাঘরে ঢুকেচে, পাড়ার অনেক ঝি-বউ অবিশ্যি যথেষ্ট কা.ে সাহায্য করচে, একটি দল তো কাল রাত থেকে তরকারি কুটচে একরাশ । কাকীমাৱা কাল বিকেল থেকে ক্ষীরের সন্দেশ ও নারকেলের লাডু, গড়তে ব্যস্ত আছেন কিটুকিপোতার গোলাবাড়ি থেকে গাড়িখানেক আখ, শশা, কলা, নারকোল এসেচে, সেগুয়ে কাটা, ছাড়ানো ব্যাপারে বাড়ির ছোট ছোট মেয়েদের নাইয়ে ধুইয়ে ধোওয়া কাপড়-পরি; कtशांनीं दक्ष । বাড়ির ছেলেমেয়েরা সকাল সকাল স্নান সেরে ধোয়া ধুতি-চাদর গায়ে ঠাকুর আনন্ঠে গে কৰ্ত্তাদের সঙ্গে, তারাও গরদের জোড় পরে আগে আগে চলেচেন। ছেলেরা কঁাসির-যশ বাজিয়ে বেলা দশটার সময় তঁদের সঙ্গে ঠাকুর নিয়ে ফিরলো। জ্যাঠাইমা জলের বন্ধ দিতে দিতে দরজা থেকে এগিয়ে গিয়ে ঠাকুরকে অভ্যর্থনা ক’রে নিয়ে এলেন। শাঁখ বাজাতে’ লাগলেন। ধূপধুনোর ধোঁয়ায় ঠাকুরঘরের বারান্দা অন্ধকার হয়ে গল আমি এ-দৃশ্য কখনাে দেখিনি-আমার ভারি আনন্দ হ’ল, ইচ্ছে হ’ল আর একটু গিয়ে ঠাকুরঘরের দোরে দাড়িয়ে দেখি, কিন্তু ভয় হ’ল পাছে জ্যাঠাইমা বকুনি দেনা তুই এখানে দাড়িয়ে কেন ? কি কাপড়ে আছিস তার নেই ঠিক, যা সরে স্বা। te
