পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একদিন তিনি বাড়ির পাশের মাঠে শুকনো পাতা দিয়ে আগুন জেলেচোন। আমায় দেখে বললেন-এসে জিতু स्त्रांधि दंगांभा-किं रुद्मदिन श्रांश्न cख्याल ?••• l-vefar ceiligtl আমি বললাম, আমি পুড়িয়ে দিচ্চি। গুরুদেব অনেক সংস্কৃত শ্লোক আমাকে শোনালেন। কুবেরের শাপে এক যক্ষ গৃহ থেকে বহুদূরে কোন পৰ্ব্বতে নিৰ্বাসিত হয়েছিল, বাড়ির জন্যে ভেবে ভেবে তার হাতের সোনার বালা চল হয়ে গিয়েছিল, তারপর আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে সেই পাহাড়ের মাথায় বর্ষার নতুন কালো মেঘ নামল- এই রকম একটা, শ্লোকের মানে। আমি তো সংস্কৃত পড়ি মোটে ঋজুপাঠ, Di DBDDDD DDD DLLDBDB BDD BLBBB DBDBD BDBBD BBBB L0DBD EDLD0 BBDDYS যেন আমি কত বুঝি ! DgDBDB DB YY BBD BBDBDB BD DB BDBkD DBDDD DBDBDD Lt BDuJSi BBD খুলে বলি, আমার মনের সন্দেহ, আমার ঐসব অদ্ভুত জিনিস দেখার ব্যাপার, জ্যাঠাইমাদের সঙ্গে আচার-ব্যবহার নিয়ে আমার মত না মেলা,-সকলের ওপর ঠাকুরদেবতা সম্বন্ধে আমার অবিশ্বাস-এসব খুলে ব’লে তিনি কি বলেন শুনি। তঁর ওপর এমন একটা শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস হয়ে গেল আমার ! যেন মনে হ’ল এর কাছে বললে ইনি সব বুঝিয়ে দিতে পারবেন। অামাকে । এত বড় লোক ইনি, এত পণ্ডিত, কত কথা জানেন । কিন্তু সুবিধে হ’ল না । বলি-বলি করে ও বলতে আমার কেমন লঙ্কজা হ’ল । তিন দিন এমন কেটে গেল, তারপর তিনি চলে গেলেন । অামার কিন্তু বলতে পারলেই ভাল হ’ত। একজন ভাল লোককে আমার সব কথা বলা দরকার । অথচ এখানে তেমন কোন লোককে আমি বিশ্বাস করিনে-কারুর ওপর আমার छङ्क ट्यू मा । আমি আজকাল নিজনে বসলেই অদ্ভুত জিনিস সব দেখি। যখন তখন, তার সময় নেই "অসমীয় নেই, রাত নেই দিন নেই। এই তো সেদিন বসে আছি জ্যাঠাইমাদের পুকুর ধারের বাগানে একলাটি-হঠাৎ দেখি পুকুরপাড়ের আমগাছগুলোর ওপরকার নীল আকাশে একটা মন্দিরের চুড়ো-প্ৰকাণ্ড মন্দির, রোদ লেগে ঝাকুমকু করচে-সোনা না কি দিয়ে বঁধানো যেন । মন্দিরের চারিপাশে বাগান, চমৎকার গাছপালা, ফুল ফুটে আছে, অপূর্ব দেখতে-ঠিক যেন আমাদের সোনাদা চাবাগানের ধারে বনের গাছের ডালে ডালে ফোটা নীল আকিডের ফুল! আর একদিন দেখেছিলাম ঠিক ওই জায়গায় বসেই আকাশ বেয়ে সন্ধ্যার সময় তিনটি সুন্দরী মেয়ে, পরনে যেন শ্বেতচমবীর লোমে বোনা সাদা চকচকে লুটিয়ে-পড়া কাপড় Kg