পিকারিং সাহেবের ধৰ্ম্মমত আমার কাছে কিন্তু অনুদার ঠেকে-কিছুদিন এদ্ৰেকুলঙ্গে থেকে আমার মনে হয় জ্যাঠাইমারা যেমন গোড়া হিন্দু-থুস্টানদের মধ্যেও তেমনি थुप्रैन আছে। এরা নিজের ধৰ্ম্মটি ছাড়া আর কারুর ধৰ্ম্ম ভাল দেখে না। এদের সমাজে সংকীর্ণতা আছে- এদেরও আচার আছে-বিশেষতঃ একটা নির্দিষ্ট ধরনে ঈশ্বরের উপাসনা না করলে উপাসনা ব্যর্থ হ’ল এদের মতে । একখানা কি বইয়ে একবার অনন্ত নরকের গল্প পড়লাম ! শেষবিচারের দিন পৰ্যন্ত পাপীরা সেই অনন্ত নরকের অনন্ত আগুনের মধ্যে জলবে পুড়বে, খৃষ্টধৰ্ম্মে দীক্ষিত হবার আগেই যদি কোন শিশু মারা যায়-তাদের আত্মাও যাবে অনন্তু নরকে। এসব কথা প্ৰথম যেদিন শুনেছিলাম, আমাকে ভয়ানক ভাবিয়ে তুলেছিল। তারপর মনে হ’ল, কেন যীশু কি এতই নিষ্ঠুর ? তিনি পরিত্রাণের দেবতা, তিনি সকল পাপীকেই কেন পরিত্রাণ করবেন না ? যে তঁকে জানে, যে তঁকে না-জানে-সবাইবে সমান চােখে তিনি কেন না দেখবেন ? তার কাছে খৃস্টান ও অশ্বস্টানে প্ৰভেদ থাকবে। কেন ? বরং ষে অজ্ঞানান্ধ তার প্রতি তীর অনুকম্পা বেশী হবে-আমার মনের সঙ্গে এই খৃস্টের ছবি খাপ খায়। তিনি প্ৰেমময় মুক্ত মহাপুরুষ, তার কাছেও ধৰ্ম্মের দলাদলি থাকে কখনো ? যে দেশের, যে ধৰ্ম্মের, ষে জাতিরই হোক তিনি সবারই-ষে তাকে জানে তিনি তার, যে না জানে, তিনি তারাও । একদিন গঙ্গার ধারে বেঞ্চির ওপরে বসে জনকতক লোক গল্প করচে-শুনলাম বরানগৰে কুঠির ঘাটের কাছে একটা বাগান-বাড়িতে একজন বড় সাধু এসেচেন, সবাই দেখতে যাচ্চে। দু-এক দিনের মধ্যে একটা ছুটি পড়ল, বেলুড়ে নেমে গঙ্গা পার হয়ে কুঠিরঘাটের বাগানবাড়ি খোজ করে বার করলাম। বাগান-বাডিতে লোকে লোকারণ্য, সকলেই সাধুজীর শিস্য, মেয়েরাও আছে। ফটকের কাছে একজন দাড়িওয়ালা লোক দাড়িয়েছিল, আমি। ফটকের কাছে গিয়ে আমার আসার উদ্দেশ্য বলতেই লোকটা দু-হাতে আমাব। গলা জডিয়ে ধ’রে বললো-ভাই, এস এস, তোমাকে নেওয়ার জন্যেই যে আমি এখানে দাড়িয়ে আছিা! আমি পছন্দ করিনে যে কেউ আমার গলা জড়িয়ে ধরে-আমি ভদ্রভাবে গলা ছাড়িয়ে নিলাম। লোকটা আমায় বাগানের মধ্যে নিয়ে গেল। আমি কৌতুহল ও আগ্রহের সঙ্গে চারিদিকে চেয়ে চেয়ে দেখছিলাম । বঁ-দিকের রোয়াকে একদল মেযে, ব’সে একরাশ তরকারি DBDYiBDDS DDDS DBB LLLLS BBB BBB DDB ED DBDSSYSDBBDBD DSEDB ाgछन् ।
- -সাধুৱা দেখা পাবো এখন ?
-তিনি এখন ধ্যান কৱচোন। তঁর প্রধান শিষ্য জানানন্দ ব্ৰহ্মচারী ও-ঘরে আছেন, চল ভাই তোমায় নিয়ে ঘাই ।
