পাতা:দেববাণী - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেববাণী । ভিক্ষুকের বেশ ফেলে দাও । মুক্তির পতাকা-গৈরিক ধারণ করা। ৪ঠা আগষ্ট, রবিবার । “অজ্ঞ ব্যক্তিরা র্যাকে না জেনে উপাসনা করছে, আমি তোমার নিকট তাঁরই কথা প্রচার করছি।” এই এক অদ্বিতীয় ব্ৰহ্মই সকল জ্ঞাত বস্তুর মধ্যে আমাদের অধিক জ্ঞাত। তিনিই সেই এক বস্তু, র্যাকে আমরা সর্বত্র দেখছি । সকলেই তাদের নিজ আত্মাকে জানে ; সকলেই, এমন কি, পশু পৰ্য্যন্ত জানে যে, আমি আছি। আমরা যা কিছু জানি, সব আত্মারই বহিঃপ্রসারণ, বিস্তারস্বরূপ । ছোট ছোট ছেলেদের এ তত্ত্ব শিখাও, তারাও এ তত্ত্ব ধারণা করতে পারে। প্রত্যেক ধৰ্ম্ম ( কোন কোন স্থলে অজ্ঞাতসারে হলেও ) এই আত্মাকেই উপাসনা করে এসেছে, কারণ, আত্মা ছাড়া আর কিছু নেই। আমরা এই জীবনটাকে এখানে যেমন ভাবে জানি, তার প্রতি এরূপ ঘুণিতভাবে আসক্ত হয়ে থাকাই সমুদয় অনিষ্টের মূল। তাই থেকে এই সব প্রতারণা চুরি ইত্যাদি হয়ে থাকে। এরই জন্যে লোকে টাকাকে দেবতার আসন দেয়, আর তা থেকেই যত পাপ ও ভয়ের উৎপত্তি হয় । কোন জড়বস্তুকে মূল্যবান বলে মনে করো না, আর তাতে আসক্ত হয়ে না । তুমি যদি কিছুতে, এমন কি, জীবনে পৰ্যন্ত BBD uBD DDDSDDD DB BB BDD DBDS BDB DS SkuBDDu SD মৃত্যুমাপ্নোতি য ইহ নানোবা পশুতি ।”-যিনি এই জগতে নানা দেখেন, তিনি মৃত্যুর পর মৃত্যু প্ৰাপ্ত হন । আমরা যখন সবই এক দেখি, তখন আমাদের শরীরের মৃত্যু থাকে না, মনের মৃত্যুও থাকে না। S98