পাতা:দেববাণী - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেববাণী । জড়কে সত্য বলে বিশ্বাস করা থেকে এসেছে। জড়ের যা কিছু সত্তা সোণত কেবল ওর পেছনে মন রয়েছে বলে । আমরা জগৎ বলে যা দেখছি, তা ঈশ্বরই-প্রকৃতির মধ্য দিয়ে প্রকাশ পাচ্ছেন। ২৩শে জুন, রবিবার। সাহসী ও অকপট হও-তার পর তুমি যে পথে ইন্টছ ভক্তিবিশ্বাসের সহিত চল, অবশ্যই সেই পুর্ণ বস্তুকে লাভ করবে। একবার শিকলের একটা কড়া কোন মতে যদি ধরে ফেল, সমগ্ৰ শিকলটাকে ক্ৰমে ক্ৰমে টেনে আনতে পারবে ! গাছের শিকড়ে যদি জল দাও, সমস্ত গাছটাই তাতে জল পাবে। ভগবানকে যদি আমরা লাভ করতে পারি, তবে সমুদয়ই পাওয়া গেল । একঘেয়ে ভাবেই জগতে৷” মহা অনিষ্টকর জিনিস । তোমরা নিজেদের ভিতর যত ভিন্ন ভিন্ন ভাবের বিকাশ করতে পারবে, ততই জগৎকে বিভিন্নভাবে-কখনও জ্ঞানের দৃষ্টিতে, কখনও বা ভক্তের দৃষ্টিতেসম্ভোগ করতে পারবে । নিজের প্রকৃতিটাকে আগে ঠিক কর, তার পর সেই প্রকৃতি অনুযায়ী পথ অবলম্বন করে তাতে লেগে পড়ে থােক। প্ৰকৰ্ত্তকের পক্ষে নিষ্ঠাই (একটা ভাবে দৃঢ় হওয়া ) একমাত্ৰ উপায় ; কিন্তু যদি যথার্থ ভক্তিবিশ্বাস থাকে এবং যদি ভাবের ঘরে চুরি না থাকে, তবে ঐ निईाई'डांशांद्र এক ভাব থেকে সব ভাবে নিয়ে যাবে। গির্জা, মন্দির, মতমতান্তর, নানাবিধ অনুষ্ঠান, এগুলি যেন চারাগাছকে BDB BDBBDD zY DD DBB BDBD SDDBLYS SDBB BD DuBDBD বাড়াতে চাও, তা হলে শেষে সেগুলিকে ভেঙ্গে দিতে হবে । এইরূপ, বিভিন্ন ধৰ্ম্ম, বেঙ্ক বাইবেল, মত্তমভান্তর—এ সূৰও যেন চারাগাছের