( ৩ )
প্রসিদ্ধ ইস্লাম প্রচারক মুন্শী শেখ জমিরুদ্দিন সাহেব লিখিয়াছেন,—
আপনার পুস্তক দ্বারা সমাজের প্রভূত কল্যাণ সাধিত হইবে। প্রত্যেক বঙ্গবাসীর ঘরে ঘরে এই পুস্তক দেখিতে ইচ্ছা করি।
মৌলভী সাহেব, আপনি মুসলমান সমাজের অত্যুজ্জ্বল নক্ষত্র ও সুলেখকদিগের অগ্রগণ্য। আপনার লেখা উচ্চশ্রেণীর ও সুশিক্ষিত হিন্দু সুলেখকদিগের সমতুল্য।
ব্রাহ্ম সমাজের মুখপত্র ধর্ম্মতত্ত্ব বলেন,—
পৃথিবীতে মুসলমান জাতি উপযুক্ত ইতিহাস লেখক বলিয়া প্রসিদ্ধ। প্রাচীন আরব্য পুরাবৃত্ত লেখকগণ এ বিষয়ে দৃষ্টান্ত স্বরূপ। অন্য কোন দেশের প্রত্নতত্ত্ববিৎ তাঁহাদের ন্যায় পুঙ্ক্ষাণুপুঙ্ক্ষরূপে ইতিহাস লিখিতে পারিয়াছেন, তাহা আমরা অবগত নহি।
পুঙ্ক্ষাণুপুঙ্ক্ষ অনুসন্ধান পূর্ব্বক বিস্তৃতরূপে মক্কা-শরীফের ইতিহাস লেখা হইয়াছে। গ্রন্থকর্ত্তা মৌলভী সাহেব সুলেখকদিগের মধ্যে গণ্য। “মকা-শরীফের ইতিহাস” পড়িয়া পাঠকগণ মক্কা তীর্থের অনেক অভিজ্ঞতা লাভ করিতে পারিবেন। এই পুস্তক বহু গবেষণার ফল।
কোচবিহার কলেজের আরবী প্রফেসার
মৌলভী আবদুল হালিম সাহেব লিখিয়াছেন,—
পবিত্র “মক্কা” ও “মদিনা শরীফের ইতিহাস” দুইখানি আমি আদ্যন্ত পাঠ করিয়া অত্যন্ত প্রীত হইয়াছি। বিশুদ্ধ বাঙ্গালা ভাষায় এরূপ ইতিহাস একবারেই নূতন। গ্রন্থকার মহোদয় এবংবিধ গ্রন্থ প্রণয়নে যে অগাধ পরিশ্রম করিয়াছেন, তজ্জন্য আমরা তাঁহাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করিতেছি। পবিত্র মক্কা ও মদিনা শরীফ আমাদের সর্ব্বপ্রধান তীর্থস্থান। এ সকল স্থানের ইতিবৃত্ত অবগত হওয়া আমাদের অবশ্য