পাতা:দেশবন্ধু-কথা - জিতেন্দ্রলাল বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেশবন্ধু-কথা eeeSLTLEL LeSeqL SeAeLAAeLLLLLLe LeSLLAeeSSSLSMLMLLLLLLLLSLLLeeeLeLSeAAeALL LLLLL LLAALSA AAAAS MMLMLSLLLLSLLAAMALAqAMLAL AMLALAqMALALLS LMM MMASMLeLM LLLLLSSLLLLSLLLSAAAALA AAAqeASLMLSSLMASLMLMLMLAL AqMALq A AASAASASASASS حیه صبح - صخ عقیده স্কুলের পূজ্যপাদ শিক্ষকগণের প্রদত্ত শিক্ষার ফল । পুস্তকে পড়া কবিতার আলোচনা করিতে করিতে আমাদের আর এক অভ্যাস আসিয়া পড়িল । আমরা আবার নিজে নিজে ক্ষুদ্র কবিতা রচনা করিতে আরম্ভ করিলাম। এক একদিন চিত্ত বাটা হইতে একটা কবিতা লিখিয়া আনিত এবং আমার ও মণিকাকার নিকট পড়িত, আমরা তাহার সমালোচনা করি তাম ; আবার একদিন আমি একটী কবিতা লিখিয়া আনিতাম, মণিকাক ও চিত্ত তাহার সমালোচনা করিতেন। মণিকাক বড় লিখিতেন না, কিন্তু তিনি সমালোচক ছিলেন খুব ভাল। আমার বেশ স্মরণ আছে যে, চিত্তের প্ৰত্যেক কবিতাই অত্যন্ত সুন্দর, ভাবপূর্ণ ও মধুর হইত, কিন্তু আমার কবিতা সেরূপ হইতে না, যদিও মণিকাক ও চিত্ত আমার কবিতারও বিশেষ প্রশংসা করিতেন। চিত্তের রচনা | যে গভীর ভাবপূর্ণ ও মধুর হইত। তাহ পাঠক সহজেই অনুমান করিতে পারেন, কারণ চিত্ত তাহার মধ্য জীবনে লিখিত ‘মালা,” “মালঞ্চ, “সাগর-সঙ্গীত,’ ‘কিশোর-কিশোরা’ ও ‘আন্তর্যাম৷”- প্রমুখ অনেকগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুস্তকে একজন প্রকৃত কবিরই পরিচয় দিয়া গিয়াছেন । এইভাবে আমরা তিন বৎসর কােল বড়ই আনন্দে লণ্ডন মিশনারী স্কুলে কাটাইয়াছিলাম। চিত্তের কবিতায় রচনাকৌশলের, মাধুৰ্যোর ও ভাব-গাম্ভীৰ্য্যের উত্তরোত্তর উন্নতি দেখা যাইতে লাগিল। এখানে একটু কথা বোধ হয় বলা উচিত যে, আমরা কেবল কবিতা লিখিয়া বা আলোচনা করিয়া বেড়াইতাম