Woo ধরা যেথা অম্বরে মেশে [ •ष शृशं নবম দৃশ্য (কয়েকদিন পরে শাস্তিক আশ্রমে কয়েকট আশ্রম বালিকার সঙ্গে কথা বলছিল ) শাস্তিকা । আমি অনেকদিন থেকে এখানে আসবো মনে করেছিলাম, ততখানি সৌভাগ্য আমার তখন হয়নি, এতদিন অপেক্ষা করে আজ আশ্রমে এসে নিজেকে ধন্ত মনে হচ্ছে। ভারী আনন্দ পেয়েছি। এরকম সুন্দর শাস্ত স্থান আমি আর কখনও দেখিনি। তোমাদের এই কুটীরে থাকতে আমার ইচ্ছা করছে। ইচ্ছা করছে তোমাদের সঙ্গে মিলে যাই । পুষ্পমিত্রা । সে কি রাণীমা ! অমন চিন্তা কল্পনায় স্থান দেবেন না । শা । ( মান হাসলে ) চল, তোমাদের সব ভাল করে দেখি– ' (পুপমিত্রার সাথে ঘুরে ঘুরে শিল্পকাৰ্য্য দেখতে ও তাদের সঙ্গে কথা বলতে লাগল ) শা। , (দূরে একটা কুটার দেখে) আচ্ছ, ঐ কুটীরে কে থাকেন ? দেয়ালে মুত্রী রুচির আলপনা একেছে তার অঙ্কনে ওর সারা অঙ্গে যেন অপূৰ্ব্ব গ্রী ছিল, এখন অযত্নে ঐ মান হয়ে গেছে। ও মেয়েটর নাম কি পুষ্পমিত্ৰা ! ' (সকলে মুখ অবনত করল) শা। পেয়েছি তাকে। এরা নীরব কেন ? যেন ওরা লঙ্গিত ব্যথিত কেন । আর আমার স্বামী সেই বা কোথায় । । কারও মুখে ড়ে নাম শুনলাম না।
