अछद्र बिबांश् श्रृंॉल ዓኃ •রামাঞী পণ্ডিত বলে শুন রঞ্জাবতী । ধৰ্ম্ম সেবা কর তুমি হবে পুত্রবতী ॥৭২ উপদেশ বলি আমি তাহে দেয় মন । মন দাঁড় হৈলে হয় ধর্মের পূজন ॥ একমনে পূজা দিলে হয়্যা যায় পাের। দু-মন করিলে রানী হয় মহামার ॥ শাপের ঠাকুর ধৰ্ম্ম ধন্ধ নাই দেই। অনেক তপের ফলে উদ্ধারিয়ে নেই ৷ এক মনে সেবিলে অবশ্য পাই বর । ধনে বংশে বাড়ে তার নাই ছাড়ে পর ৷ এই দেখা পুরদত্ত বারুই ছায়াল । ধৰ্ম্মপূজা-হেতু বংশে বাড়িব তৎকাল ॥ আদ্যপূজা শোন আগে জাজপুর স্থান। নীলপুরে সোল বাতি৫৩ গাইল পুরাণ ৷ বল্লুকা নদীর তীরে মদন মহিষী ৷ আট দণ্ড কৈল পূজা পাচ দণ্ড নিশি। পাটে বসে পাটরানী পুত্রবর পায়্যা। সন্ন্যাসী ভকিতা নাচে জয় জয় দিয়া ॥ লুইচন্দ্র অবতার জানে সৰ্ব্বজন। ধৰ্ম্মপূজা কর রানী হবেক নন্দন । এত উপদেশ যদি রামাই কহিল। লোটাইয়া রঞ্জাবতী চরণে পড়িল । ৫২। অ অবধান শুন তুমি উপদেশ কথা। ሯጓጻiቐ†ጻ ጓበጻ፻፬ማ ጓffጓ fጓጻ፵ጓ ! অপুত্রের পুত্র হয় নিধস্কার ধন। কি বলিব এক মুখে ধৰ্ম্মের মহিমা । সংসার-ব্যাপিত ধৰ্ম্ম জলে আর স্থলে । ৰুেব সেই পুরুষ যুবতী কিবা জর । ৫৩। আঁশ বাড়ী । কহ কহ উপদেশ পণ্ডিত গোসাঞী । তোমার সমান গুরু আয় কোথা নাঞী ॥ অনাদ্যের মায়া কহনে না।ঞী"ঙ্ঘায়। শ্ৰীধৰ্ম্মমঙ্গল দ্বিজ রূপরাম গায় ৷ রামাঞী পণ্ডিত কহে উপদেশ-বাণী । আমার বচন শোনা রঞ্জাবতী রানী ৷ স্মান করি রঞ্জাবতী আস্য বিদ্যমান। শুভক্ষণে তোর কানে মন্ত্র দিব দান { অদীক্ষিত জনে দয়া না করে দেবতা । মন্ত্র উপদেশ দিলে কয়ে দিব কথা ৷ শঙ্খ হাতে রামাঞী পণ্ডিত যদি বলে । সুন্নান করে রঞ্জাবতী তোলা গঙ্গাজলে । পরিধান বসন রানী পরিল তখন । মহাবিদ্যা পণ্ডিত তবে করাআ গ্রহণ ॥ মহাবিদ্যা রঞ্জাবতী শুনিল বর্ণ দৃশ । দিল বীজ ধৰ্ম্মের আগম পূজা রস । তিন বার বাম কানে করিল জপন । রামাই পণ্ডিত বলে হবেক নন্দন | [জপিবে অঙ্গুলো বীজ পুরাণ পরব। (?) । অঙ্গুলে রাখিএ তবে দেখাইল জপ । এইরূপে মহামন্ত্র করাহ স্মরণ । তবে পুত্রবর দিব প্ৰভু নিরঞ্জন ৷ নিশ্চয় কহিলাঙ এই শ্ৰীধৰ্ম্ম দেবতা ৷ সংসার-ব্যাপিত ধৰ্ম্ম এ তিন ভুকন। অন্ধক চিস্তিলে পায় অবশ্য লোচন | অনন্ত সহস্র মুখে দিতে নারে সীমা ৷ কাশীখণ্ডে পুরাণে মহিমা গুণ বলে। ধবল-বরণ ধৰ্ম্ম সম্ভে এই ধারা ৷
