পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ومه لا রাজাকে ভেটিতে রানী রঞ্জাবতী যায়। রঞ্জাবতী স্বামীর সমুখে গিয়া রয়। প্ৰণাম করিয়া বলে জুড়ি দুই কর। চাপাই ভুবনে আমি পাইল পুত্রবর। শুনিয়া বলেন রাজা এ বড় জঞ্জাল । বসিলে উঠতে নারি অতি বৃদ্ধকাল ॥ ডাকাডাকি বারতা বলিল কানে কানে । রঞ্জাবতী বসিল রাজার বিদ্যমানে ॥ श्ाऊाgिघ्रा जूgां ब्रांज शांत्व निल शांड। বলিতে লাগিল রাজা রঞ্জার সাক্ষাৎ ॥ তোমা না দেখিয়া প্ৰাণ কেমন কেমন X করে । পঞ্চদশ দিন তুমি নাই ছিলে ঘরে। চাপায়ে বিলম্ব হইয়াছে দশ দিন । ংশে কেহ নাহি মোর তোমার । অধীন ! ধৰ্ম্মের কৃপায় যদি কোলে বংশ হয় । বুড়া রাজা হাথে ধরি বলে সবিনয় ॥ প্রবাল মুকুতা হীরা আছে নানা ঠাঞী। তোমা বিনা সে ধন আমারে সাজে नॉर्थौ ॥ যত যত রম্ভ কলা সকলি তোমার ! হস্তী বল অশ্ব বল যত কিছু আর | তুমি মাের বাড়ীতে লক্ষের ঠাকুরাণী। রঞ্জাবতী বলে আমি কিছুই না জানি ॥ স্বামী সঙ্গে আনন্দে বসিয়া কুতূহলে। বড় সুখে ভোজন করিল সন্ধ্যাকালে | সকালে সারিল যদি রন্ধন ভোজন । কল্যাণী মানিকী রামা ডাকেন তখন ৷ রূপরামের ধৰ্ম্মমঙ্গল শুন গো কল্যাণী তোরে উপদেশ কই । মানিকী আমার দাসী প্ৰেতরাজ বই | স্বামী সঙ্গে শয়ন করিতে সাধ যায় । সাজাইবে বাসাঘর। এই তোমার দায় | পতি সঙ্গে বঞ্চিলে অবশ্য পুত্র হয়। সৰ্ব্ব অন্ধকার-বাজি কেহ কার নয় ॥ ধন কড়ি যত বল সব অন্ধকার । কোলে না থাকিলে বংশ দিবসে আন্ধার ॥ দারুণ বিধাতা বস্যা ভাঙ্গে আর গড়ে । কতেক বলিব আর সব মনে পড়ে | অস্তুেব স্বামীর সঙ্গে বঞ্চিব বাসর। এত শুনি দুই দাসী গেল বাসাঘর ৷ অতি বড় বিচক্ষণ কল্যাণীর পাটি । ধরিয়া মযুর-ঝোঁটা তায় দিল ঝাঁটি। পাড়িয়া শীতলপাটি পূর্ণ পরিমাণ। তার উপর পাতিল রূপার খাটখান ॥ দোসারি নেহালি পাড়ে নাম গঙ্গাজল । শিরীষের ফুল হৈতে দ্বিগুণ নিৰ্ম্মল | আসে পাশে বালিশ মেখলা তায় দোলে । তরণি উজ্জল যেন বিষ্ণুপদতলে ৷ উপর মর্গ্যারি চালে লোহিত অম্বর । কত শত নিতস্বিনী ঢুলীয় চামর ॥ অতি শুভ্ৰ শয্যা হৈল যেন দুগ্ধফেন। রানী সঙ্গে শয়ন করিব কর্ণসেন”| শীতল চন্দন চুয়া রাখে বাটি বাটি। পানগুয়া পরিপূর্ণ নানা পরিপাট । শিয়রে রাখিল চাপা নাগেশ্বর মালা । রসদীপক জালিল দিবস হৈতে আল ৷