লাউসেন-জন্ম পাল৷ আলিঙ্গন দেহ রানী কালি দিব চুড়ি। শঙ্খের উপরে দিব বাজুবন্ধ বেড়ি } এই কথা কহিতে বদনে চুম্ব দিল। পদ্মফুলে মধু পায়্যা ভ্রমরা মাতিল ৷ রাজা রানী আবেশে আনন্দে অবশিলা । কিশোরী সহিত যেন কিশোরের খেলা ৷ বুকে বুকে মুখে মুখে জঘনে জঘন।। বিরাহিণী-বিরহীরমণ অতি রণ ॥ রাজা রানী দুজনে শয্যায় গড়াগড়ি । লজ্জা পায়্যা দুয়ারী পালায় দুই চেড়ী । আই মা বলিয়া দাসী আড়ালে লুকায়। বিভূক্ষিত হরি যেন হরিণীরে পায় ॥ চঞ্চল কুন্তলপাশ ফেরাফেরি বাহু।।** শরতের চাদ যেন গরাসিল রাহু | কাল-ঘামে ভেসে গেল কাজল সিন্দুর। রাজার কানেতে বাজে রানীর নূপুর | নাসবেশ ভূষণ বসন উলসিত। পরিহাস রঞ্জাবতী বলে বিপরীত ৷ ১১ । অতঃপর ন-পুথিতে অতিরিক্ত রাজা রানী গড়াগড়ি উলটি পালটি । s» পরাজয় বাক্য বলি পায়ে গড় করি। পরাক্রম দুরন্ত পরাণে পাছে মারি ॥ কুলবতী বলে কত কল্পনাবচন । কোলে কার্যা ঐমনি রয়্যাছে প্ৰাণধন ৷ রতিসুখ দুইজনে আনন্দে করিল। অরুণ-উদয় কালে উঠিয়া বসিল ॥১২ রামরাত্ৰি পোহাইল কোকিলের রা । শয়ন ত্যজিয়া কৰ্ণসেন তোলে গা ॥ পঞ্চকন্যা স্মরণ করিল একমতি । রাত্রিবাস এড়াইয়া পরে দিব্যাধুতি ॥ ঝারি হাথে কর্ণেসন করিল পয়ান । বাহির দলজে বস্যা করিল দেয়ান | সারিল ঘরের পাটি কত শত দাসী । বাসঘরে নিদ্ৰা যায় পরামরূপসী ॥ কল্যাণী মানিকী দাসী বসিয়া শিয়রে। পানের বাটা জলের ঝারি দুজনার করে । ঘনে বলে গা তোল গা তোল ঠাকুরাণী । চারি দণ্ড বেলা হল্য মুখে দেহ পানি । পুরাণ পুখুবের পাঁকে যেন গাড়ে জাট। দুয়ারেতে খিলা যেন দীঘল কবাটে । মন করা কুমার ভেয়া হঁড়ি যেন পেটে ৷ পা-পুথিতে অতিরিক্ত प्राङ्ग१ भएमाऊ-भएन अश्यक भाऊान । পারিক অঞ্জনে যেন বাড়িল জঞ্জাল ৷ মুখে মুখে বুকে বুকে নয়নে নয়ান। দুহেত রসিক জানে রসের সন্ধান ॥ ३iनो दgव्ल ७८श् झछि मा २९ 5१ज्ञ । ন কর জঞ্জাল তুমি জাগে সখীগণ । গদগদ রানী বলে রসে ঢলঢল ৷ ক্ষেণেক বিলম্ব করা শুনহ বচন । রাজা বলে আগে ধনি ক্ষুধায় আকুল ।। ভ্রমর লুটিয়া খায় কমলের ফুল। শুন রাজা মহাশয় আমার বচন । ভাঙ্গিল চাতুরি দুহে রসের ভাসান। প-পুথিতে অতিরিক্ত শ্ৰীধৰ্ম্মের মায়া কহনে নাঞি যায় । S \9 》及北 ক্ষুধা হৈলে দুই হাথে না করে ভোজন ৷ আলিঙ্গন দিল রাজা দৃঢ় করা মন। 전
