পাতা:ধর্মমঙ্গল - রূপরাম.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মঠাকুরের স্বরূপ সহদেব পণ্ডিতকে উপায় জিজ্ঞাসা করিলেন। সহদেব পণ্ডিত পুথি খুলিয়া বসিল। আট দিন নয়। রাত্রি লাগিল শুধু প্ৰথম পাতাটি পড়িতে। পুথির প্রথম পাতা পডিয়া পণ্ডিত উপদেশ দিল পবনের সাহায্য লইতে। পবন আসিয়া বাটির মাটি নাড়িয়া চাড়িয়া দিতে লাগিল আর ঠাকুর মন্থন করিতে লাগিলেন। তখন ধীরে ধীরে পৃথিবী গড়িয়া উঠিতে লাগিল। পৃথিবীর স্বষ্টি সম্পূর্ণ DB BBBDDBDBBB Bu DDD SS BDBDD KBD DDS DBBDB CD BzY KDLSS এবং মাতুষ । এই কাহিনীর শেষ অংশে যে শস্য-উৎপত্তির বর্ণনা আছে তাহার সঙ্গে ধৰ্ম্মায়নে (এবং শিবায়নে) প্রোক্ত ধানের জন্মকথার কিছু কিছু মিল আছে। গোণ্ড-কাহিনীতে লুইচন্দ্ৰ-আখ্যায়িকা ও ধান্য-উৎপত্তি-আখ্যায়িকা মিশ্রিত হইয়া গিয়াছে বলিয়া মনে হয়। অথবা এমনও হইতে পারে যে উভয় আখ্যায়িকা মূলতঃ অভিন্ন ছিল এবং সেই অভিন্ন মৌলিক কাহিনীর বীজ গোণ্ডদের পুরাণকাহিনীর মধ্যে রহিয়া গিয়াছে । শিক্ষিতসমাজে ধৰ্ম্মঠাকুবের পরিচয় প্রকাশ করেন। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয় । ১৮৯৪-৯৫ খ্ৰীষ্টাব্দে ইনি বঙ্গীয় এশিয়াটিক সোসাইটির পত্রিকায় তিনটি প্ৰবন্ধ লিখিয়াছিলেন ধৰ্ম্মঠাকুরের পূজায় বাঙ্গালা দেশে বৌদ্ধধর্মের শেষ পরিণতি প্ৰদৰ্শন করিয়া।।*।। এদেশে তখন সবেমাত্র বৌদ্ধ ধৰ্ম্মেব ও পালি সাহিত্যের চর্চা শুরু হইয়াছে। যাহারা ইংরেজির সাহায্যে সংস্কৃত শাস্ত্রের ও ভারতীয় বিদ্যার আলোচনা করিতেন। তঁহারা সেকালের ফ্যাশন অনুসারে প্রাচীন সব কিছু প্ৰায়ই বৌদ্ধ ধৰ্ম্মে অথবা তথাকথিত বৌদ্ধ যুগে টানিয়া লইয়া যাইতেন। শাস্ত্রী মহাশয়ও এই ‘বৌদ্ধ” মোহ কাটাইতে পাবেন নাই। র্তাহার পুথি-সংগ্ৰহকারীর কাছে ধৰ্ম্মপূজাপদ্ধতির দুইটি অর্বাচীন পুথি পাইয়া তিনি সহজেই “বৌদ্ধ” ফাদে পড়িলেন। সেই হইতে আজিও আমরা ধৰ্ম্মঠাকুরের কিছুমাত্র খোজ না রাখিয়া বলিতেছি-ধৰ্ম্মঠাকুর বৌদ্ধ দেবতা! শাস্ত্ৰী মহাশয়ের ও তাহার অনুবৰ্ত্তিগণের অনুমান নির্ভর করিয়াছে এই কয়টি সূত্রের উপর : S Proceedings for December 1894, p. 135 ; Journal, Pt. I, no. 1, pp. 55-6, pp. 6568, 맨 이 ff fe)에f한*विकाङ्ग (७००8} “१ीमअल' ४थयgझ ।