পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y & tra তখন উভয়ের সত্তা নিরবলম্ব সত্তা নহে ; উভয়ের অন্তরালে, উভয়কে আলিঙ্গন কবিয়া, উভয়কে সম্ভব করিয়া, আর কোনও সত্তা রহিয়াছে। সেই পরমাৰ্থ সত্তা এক, জড় ও চেতন তাহা হইতেই উদ্ভুত, তাহারই বিকাশ। ব্যবহারিক জগতে, অর্থাৎ সৃষ্টিলীলার মধ্যে , কিন্তু জড় ও চেতন পরস্পর-সাপেক্ষ, পরস্পরবিসম্বাদী অথচ পরস্পর-পোষক হইয়া রহিয়াছে । আমাদের পদদ্বয় সেই সুদৃঢ় ভিত্তির উপরে স্থাপন করি। DBB S DDD S DD BD S DBDD BEY SBBBBS হাইতাম, সুতরাং আমরা তঁহারই আশ্রিত ও অনুগত छोद । আর এক প্রকার ধৰ্ম্ম আছে, যাহাকে নৈতিক ধৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে। মহাত্মা বুদ্ধ এই ধৰ্ম্মের পরাকাষ্ঠ প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন । তিনি বলিলেন ব্ৰহ্মস্বরূপ অজ্ঞেয়, তাহার পশ্চাতে ছুটি ও না ; যাহ। বিচারের দ্বারা মীমাংসা হইতে পারে না, তাহাতে শক্তি পৰ্য্যবসিত করি ও না ; যে ধৰ্ম্মনিয়মের দ্বারা মানবজীবন শাসিত, যাহাকে প্ৰতিনিয়ত নিজ জীবনে প্ৰত্যক্ষ ভাবে লক্ষ্য করিতেছ, তদুপরি পদদ্বয়কে দৃঢ়রপে স্থাপন কর ; পাপকে পরিহার কর, কারণ শাস্তি অনিবার্ঘ্য ; পুণ্যকে আশ্রয় কর, কারণ পুণ্যের ফল অনুল্লঙ্ঘনীয় ! এই মূল ভাব অবলম্বন করিয়া বৌদ্ধধৰ্ম্ম আত্ম-পরমাত্ম-বিচার বর্জন করিয়া, চিত্তশুদ্ধি, অনাসক্তি, সৰ্ব্বভুতে মৈত্রী প্রভৃতি সাধন করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন এবং তা হাতেই প্রতিষ্ঠা লাভ করিলেন। ইহার ৭