পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাররান ধৰ্ম্মজীবনের পথের বিয়। êt লোক জগতে আছে, যাহাদেৱ প্ৰকৃতির মধ্যে কল্পনার মাত্ৰ । কিছু অধিক। ধৰ্ম্মজীবনের লক্ষ্য স্থলে যে অবস্থা বা যে আদর্শ থাকে, সেই অবস্থা বা সেই আদর্শ তাহদের চিত্তকে এতদূর অধিকার করিয়া বসে যে, তাহারা সেই আদর্শের বিষয় ভাবিয়া ও তাহার প্রসঙ্গ করিয়া সেই সুখেই নিমগ্ন থাকেন, তাহা জীবনে লাভ করিবার জন্য যে সংগ্ৰাম করিতে হুইবে, সে কথা আর মনে থাকে না । ইহা কিরূপ তাহারও একটা দৃষ্টান্ত দিতেছি। একব্যক্তি গ্ৰীষ্মকালে দার্জিলিং পাহাড়ে গিয়াছিলেন, আর একজন যান নাই, দুই জনে বন্ধুতা আছে। দ্বিতীয় ব্যক্তি কিঞ্চিৎ কল্পনাপ্রবণ লোক ; তিনি -গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন আসিয়া প্রথমোক্ত বন্ধুর সহিত দার্জিলিং পাহাড়ের বায়ু কিরূপ ঠাণ্ডা,-সেখানে কিরূপে গ্ৰীষ্মকালেও রাত্রে কম্বল ব্যবহার করিতে হয়,-সেখানে কিরূপ হৈ মস্তিক শস্য সর্বদা বিরাজিত থাকে ইত্যাদি বিবরণ শ্রবণ করেন, ও ভাবে মগ্ন হইয়া “আহ আহাঁ” করিতে থাকেন। সেই ‘ভাবমগ্নতা এত • অধিক যে, তিনি সে সময়ের জন্য গ্রীষ্মের উত্তাপ ভুলিয়া যান; যেন কলিকাতার গ্রীষ্মে বসিয়া দার্জিলিঙ্গের শৈত্য কিয়ৎ পরিমাণে ভোগ করেন। একবার মনে হয় না, আচ্ছা দার্জিলিঙ্গের শৈত্যের বিষয় শুনিয়া কি হইবে, “আমি কেন একবার ব্যয় ও পরিশ্রম স্বীকার করিয়া দাৰ্জিলিং যাই না। ধৰ্ম্মরাজ্যেও এইরূপ এক শ্রেণীর মানুষ আছেন। rB DKDD BDDLL DDDLLDSKS D DBB BB BBB