পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

43 अन6-औबन । এইগুলি গেল সাধনপথের কণ্টক ; এগুলিকে উল্লেখ করিবার কারণ এই যে, এগুলির প্রতি দৃষ্টি পড়িলে, ধৰ্ম্মের সহজ সাধনের পথ যে কিরূপ তাহা আমরা অনুভব করিতে থাকি । কুলার্ণব তন্ত্রের নবম উল্লাসে একটী বচন আছে তাহা এই ; উত্তম সহজাবস্থা, মধ্যম ধ্যান-ধারণা, জপন্তুতিঃ স্যাদধম মূৰ্ত্তিপূজাধমাধ্যম ॥ অর্থাৎ -সাধনের সহজাবস্থা সর্বোত্তম, ধ্যান ধারণা মধ্যম, জপ স্তুতি প্ৰভৃতি অধম, আর মূৰ্ত্তিপূজা অধমাধ্যম। কোনও কোনও স্থানে মুর্তিপূজার পরিবর্তে হােমপুজা এই পাঠ আছে । যাহা হউক, যিনি এই বচন রচনা করিয়াছিলেন, তিনি সহজাবস্থা এই শব্দের দ্বারা কি ভাব ব্যক্ত করিতে চাহিয়াছেন ? সহজ। সাধনের অর্থ কি ? এই কি যে ধৰ্ম্মসাধনার্থ কিছুই করিতে হইবে না ? খাও দাও ঘুমাও, ধৰ্ম্ম আপনাপানি হুইয়া যাইবে । তাহা কিরূপে হইতে পারে ? ধৰ্ম্মের দুইটা দিক আছে ; একটা জ্ঞানের দিক ও অপরটা চরিত্রের দিক । ইহার কোনওটাইত সাধন-নিরপেক্ষ নয়। ধৰ্ম্ম-জ্ঞান আয়ত্ত कब्रिएङ रुि फ्रिख्ाद्र अहन्नाचम मारे ? आज्र-सूहेिन्न अहम्राचम নাই ? সাধুজনের উক্তি অনুশীলনের প্রয়োজন নাই ? এরূপ কথা কে বলিতে পারে ? সামান্য একটা সঙ্গীতবিদ্যা শিখিতে হইলে কত বৎসর ওস্তাদের তোষামন্দ করিতে হয় ! কত বৎসর গলা সাধিতে হয় ! সামান্য একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধি লাভ করিতে হইলে কত বৎসর রাত্রি