পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

महङ मथुक्र !=७प्र C) করিয়াছেন ; এবং তঁহাদের অবলম্বিত সাধন-প্ৰণালী সেই বিশেষ উপায় হইতে নিজের বিশেষ ভােব প্রাপ্ত হইয়াছে। আমি এইরূপ কয়েকটী বিশেষ ভােব প্রদর্শন করিতেছি । । মোটের উপরে এ কথা বলা যায় যে, “অনাসক্তি” বা ? বিষয়-বিরাগ জ্ঞানপন্থাবলম্বীদিগের সাধনের লক্ষ্য, “চিত্তশুদ্ধি” কৰ্ম্মপথাবলম্বীদিগের লক্ষ্য এবং “ভাবাবেশ” ভক্তিপথাবলিক্ষ্মীদিগের লক্ষ্য । জ্ঞানপন্থাবলম্বিগণ ক্ৰমাগত এই চেষ্টা করেন, কিসে বিষয়কে অনিত্য জ্ঞানে বর্জন করিয়া তাহা হইতে চিত্তকে বিচ্ছিন্ন করিয়া লইতে পারেন। যে সকল চিন্তা বা ভাব বিষয়ের অনিত্যতা বোধের অনুকুল, তাহাই তঁহাৱা পোষণ করেন ; যে সকল পদার্থ তাহার প্রতিকূল, তাহাকে তাহারা বর্জন করেন । এই গেল তাঁহাদের সাধন । কৰ্ম্মিগণ আত্মনিগ্ৰহ বা চিত্তশুদ্ধির প্রতি লক্ষ্য রাখেন; এই জন্য “তঁহাদের সাধনে তপস্যার বহুলতা দৃষ্ট হয়। মন যাহাকে প্রিয় জ্ঞান করে, তাহা হইতে মনকে বিচ্ছিন্ন করা, এবং যাহাকে অপ্ৰিয় জ্ঞান করে, তাহার সহিত সংযুক্ত করাB BDBDB sKB BBBDYSSS DDB DBDDD BD uDDD DBDBD চায়, অতএব তাহাকে লৌহশিলাক-নিৰ্ম্মিত শয্যাতে শয়ন করাও । এইরূপ বার বার প্ৰিয়ের বিয়োগ ও অপ্ৰিয়ের সংযোগের দ্বারা সুখাসক্ত মনকে কাবু করিয়া ফেল; সম্পূর্ণরূপে নিজের আয়ত্তাধীন করিয়া লাও ; এই ভাবাপন্ন সাধকদিগের দৃষ্টি সর্বদাই জপ, তপ, উপবাসাদি ইন্দ্ৰিয়-নিগ্রহের প্রতি থাকে।