পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o ধৰ্ম্ম-জীবন চিত্ত কোনও স্থানে উপদেশ পাইবার মত কিছু দেখে না । সাধুচরিত্রের কীৰ্ত্তন করিয়া সকলে “আহ আহা৷” করে, তাহার মন গোপনে গোপনে বলে-“কৈ, আমি ত এমন কিছু দেখি না। যাহাতে এতটা আহ আহ করা যায় !” সদগ্ৰন্থ পাঠ করিয়া লোকে পদগদ হয়, তাহার পড়িতে বা শুনিতে ধৈৰ্য্য থাকে না । সে উপাসনা মন্দিরে যায় ; অন্যে উপকৃত হয়, তাহার মন বলে ‘ও ত পুরাতন কথা, ঢের শুনেছি।” এইরূপে বিনয় শ্রদ্ধার অভাবে সর্বত্রই সে বঞ্চিত হয় । অপরাপর ব্যাধি অপেক্ষ। এই ব্যাধিগ্ৰস্ত ব্যক্তিরা সৰ্ব্বদাই আপনাদিগকে নীরোগ মনে করে এবং যদি কেহ তাহাদিগের ব্যাধি দেখাইয়া BBDSDDB DD DDB DBBBSDD KBLB BDSS বিনয় শ্রদ্ধা যেমন উন্মুখ ভাল আনিয়া দেয়, তেমনি মানবচরিত্রে আর একটি গুণকে উদিত করে ; তাহা ষটপদবৃত্তি । ষটপদবৃত্তি কাহাকে বলে তাহ। একটু ভাঙ্গিয়া বলা আবশ্যক। マ 5ーびで A不湾fびR Fiび返 %ー “ অণুভ্যশ্চ মাহ দূভ্যশ্চ শাস্ত্ৰে ভাঃ কুশলে নর, । অসারাৎ, সারমা দত্তে পুষ্পেভদ ইব ষটপদঃ ।” অর্থাৎ ষটপদ বা ভ্রমর যেমন পুষ্পের অসার ভাগ পারিহার করিয়া সারভাগ যে মধু তাহাকেই গ্ৰহণ করে, তেমনি ধীর ব্যক্তি ক্ষুদ্র ও মুহৎ সকল শাস্ত্রের অসার ভাগ হইতে সারকেই ९वलन कgद्धम । হংস নীরকে ফেলিয়া ক্ষীরকেই গ্ৰহণ করে, ভ্ৰমর বিষকে