পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R R o ধৰ্ম্মজীবন । পাত করিলে এই দ্বিত্ব-বুদ্ধি মনে প্রবল হয়। ইত্যর প্রাণিগণের সহিত তুলনা করিলে একটী গুরুতর বিষয়ে মানবের প্ৰভেদ দেখিতে পাই । ইত্যর প্রাণিগণ সৰ্ব্বদাই বৰ্তমানে সন্তুষ্ট। তাহারা সাদি ক্ষুধার অন্ন পায় ও প্রতি মুহুর্তের প্রবৃত্তি সকলকে চরিতার্থ করিবার উপযোগী পদার্থ পায়, তাহা হইলেই তাহারা তৃপ্ত থাকে ; তাহদের আকাঙক্ষ আর অধিক দুরে যায় না ; ক্রোড়স্থিত পদার্থকে অবজ্ঞা করিয়া তাহারা ভবিষ্যতের প্রতি দৃষ্টিপাত করে না। কিন্তু মানব তাহা করিয়া নাকে । মানব সৰ্ব্বদাই বৰ্তমানে অসন্তান্ট ও ভবিষ্যতের মুখাপেক্ষী । মানব প্রকৃতিই এইরূপ দেখি যে, কোনও একটা BBB BDBDBB BDBDBDBD DDSDTDBDBD DD BDBDDS SDDDBBB SYY উৎসুক ছিল, জানিতে না পারিয়া অসুখী ছিল, যখন তাহ। জানিল তখন সুখী হইল বটে, কিন্তু তৎপরীক্ষণেই তাহাতে ঔদাসীন্য বুদ্ধি আসিল; এবং চিত্ত সম্মুখে যাহা আছে তাহ জানিবার জন্য আবার ব্যগ্ৰ হইল। এইরূপে মানব-মন নিরস্তর ক্রোড়স্থিত পদার্থকে উপেক্ষা করিয়া ভবিষ্যতের প্রতি দৃষ্টিপাত করিতেছে ; জ্ঞাত বিষয়কে পশ্চাতে রাখিয়া অজ্ঞাত রাজ্যের যবনিকা উত্তোলন করিবার প্রয়াস পাইতেছে ! মানবের এই যে জ্ঞানের আকাঙক্ষী৷ ইহার মধ্যে প্ৰবেশ করিয়া যদি ইহার সীমা নিৰ্দ্ধারণ করিতে যাই, তাহা হইলে ইহার সীমা পাই না। মানবের জ্ঞানস্পাহা যাহ। চাহিতেছে তাহা দেও, এবং তার পর, তার পর, করিয়া প্রশ্ন কর ও দিতে থােক, দেখিবে এমন একটা রেখা কোথাও পাইবে না, যাহার পর মানব-জ্ঞান আর