পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আধ্যাত্মিক ক্ষুব্ধ-মান্দ্য। ২৫৩ সে দিন আর তাহদের প্রতি উপেক্ষা বুদ্ধি নাই। সে দিন একটী বিশেষ গুলোর মূল্য একশত মুদ্রা হইয়াছে। তবে জানিও যে দিন অভাব-বোধ সেই দিনই মূল্য-বোধ। অভাব-বোধ হইতেই যেমন সকল পদার্থের মূল্য, ক্ষুধাই তেমনি খাদ্যবস্তুর মূল্য। যাহার ক্ষুধা নাই তাহার নিকট_ খাদ্যবস্তুর আদরও নাই। একটী সত্য ঘটনার কথা বলিতেছি। আমাদের এই সহরের আলিপুৱস্থি প্ৰাণি-বাটিকাতে যে সকল ব্যাস্ত্ৰ আছে, তাহাদিগকে কাচামাংস আহার করিতে দেওয়া হয় । প্ৰতিদিন একই সময়ে একই প্ৰকার মাংস আহার করিতে করিতে মধ্যে মধ্যে ব্যাস্ত্ৰদিগের এক প্রকার অরুচি জন্মে। তখন আর তাহারা সেই আমমাংস আহার করিতে চায় না । ব্যাভ্রাদিগের অরুচি জন্মিলে সময়ে সময়ে তাহদের খাচার মধ্যে একটী জীবন্ত ছাগ ফেলিয়া দেওয়া হয়। ঐ জীবন্ত প্রাণীকে হত্যা করিবার জন্য মনের যে আগ্রহ এবং তাহাকে হত করিয়া তাহার কবেষন্ন রুধির পান করিবার যে আনন্দ, তাহাতে অনেক সময় ব্যাঘ্রদিগের অরুচি সারিয়া যায়। একদিন জানা গেল, একটী ব্যান্ত্রের অরুচি হইয়াছে সে আর আপনার নিয়মিত খাদ্যদ্রব্য আহার করিতেছে না। তখন তাহার খাঁচার মধ্যে একটী জীবন্ত ছাগ ফেলিয়া দেওয়া হইল সকলেই প্ৰতীক্ষা করিয়া রহিলেন যে ব্যাস্ত্ৰ এক মুহুর্তের মধ্যে লম্ফ দিয়া সেই ছাগের উপর পাড়িবে এবং নিমেষের মধ্যে তাহাকে খণ্ড বিখণ্ড করিয়া তুঙ্কার, রুধিরা পানে নিযুক্ত হইবে। DD BBB DBDD S DDDDS LBB DBDBBD BDBBD