পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अक्षांकि अiजजJ । w) জ্ঞানকে ও আত্মতত্ত্বের নিম্নস্তরে অধ্যাত্ম-বিদ্যাকে চাপা দিয়া রাখিয়াছেন, অন্বেষণ কর, তবে তাহা মিলিবে । তোমার সাধ্যে যাহা হয় করা, ঈশ্বরের করুণা তোমার জন্য অপেক্ষা <șf(\502 | আবার বলি প্ল-যে মানুষ সংগ্ৰাম করে, যে ব্যক্তি আপনার শক্তি সকলকে খাটাইতে চায়, যে ব্যক্তি মস্তকের ঘৰ্ম্মবিন্দু পায়ে ফেলিয়া উঠিবার জন্য চেন্টা করে, তাহারই প্রার্থনা করিবার অধিকার আছে ; তাহারই প্ৰাথনি তাহার চরণে গৃহীত হয়। আর যে চেন্টা করে না, যে ব্যক্তি সুখের বালিশে মস্তক রাখিয়া নিদ্ৰা যাইতে চায়, ঈশ্বরের করুণা তাহার জন্য নহে ৷ একথার অালোচনা আমরা অনেকবার করিয়াছি, যে প্ৰাথনার একটা দায়িত্ব আছে। ইহার একটীি দৃস্টান্ত একবার এই বেদী হইতে দেওয়া হইয়াছিল। মনে কর, একজন জেলার ম্যাজিষ্ট্রেট লেপ্টনেণ্ট গভর্ণরকে তারযোগে প্ৰাথন জানাইলেন,-“শীত্র একদল সৈন্য প্রেরণ করুন, এখানে প্ৰজারা বিদ্রোহী হইবার আশঙ্কা”—অথচ লেপ্টনেণ্ট গভর্ণরের প্রেরিত সৈন্যদল যখন যথাস্থানে উপস্থিত হইল, তখন শুনিল যে ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব শিকার খেলিতে গিয়াছেন। তাহা হইলে সেই সেনাদলের সেনাপতির মনে কি প্রকার ভাব হয় ? তিনি কি মনে করেন না বিদ্রোহের আশঙ্কা সর্বৈব মিথ্যা । কারণ সে আশঙ্কা যদি যথার্থ হইত। তাহা হইলে ম্যাজিষ্ট্রেট শিকার খেলিতে যাইতে পারিতেন না ; কিন্তু নিজের হস্তে যে কিছু সৈন্য সামন্ত ছিল, তাহা লইয়া কোনও প্রকারে মহারাণীর