পাতা:ধর্ম্মজীবন (ষষ্ঠ খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fa ve Est ག། নীরোগ মনে করে এবং যদি কেহ তাহাদিগের ব্যাধি দেখাইয়া দিতে চায়, তবে । एङाश्। नङ् कटिङ अligङ्ग ना । বিনয় শ্রদ্ধা যেমন উন্মুখ ভাব আনিয়া দেয়, তেমনি মানব-চরিত্রে আর একটি গুণকে উদিত করে। তাহা ষটপদবৃত্তি। ষষ্ট্রপদবৃত্তি কাহাকে বলে DBDB BD uDDD DBD DDYYSSS BDBKBDBD LBDB DBDDD0S S “অণুভ্যশ্চ মহাদভ্যশ্চ শাস্ত্ৰেভ্য: কুশলে নরঃ । অসারাৎ সারমাদত্তে পুষ্পেভদ্য ইব ষটপদঃ ” ষটপদ বা ভ্রমর যেমন পুষ্পের অসার ভাগ পরিহার করিয়া সারভাগ যে মধু তাহাকেই গ্ৰহণ করে, তেমনি ধীর ব্যক্তি ক্ষুদ্র ও মহৎ সকল শাস্ত্রের অসার ভাগ হইতে সারকেই সংকলন করেন।” ংস নীরকে ফেলিয়া ক্ষীরকেই গ্ৰহণ করে, ভ্ৰমর বিষকে বর্জন করিয়া অমৃতকেই আহরণ করে। ইহার ঠিক বিপরীত বৃত্তি আছে, তাহা মক্ষিকবৃত্তি । তোমার সর্বাঙ্গের মধ্যে কোথায় ক্ষত স্থানটী আছে, মক্ষিক তাহা অন্বেষণ করিয়া বাহির করিবে ও তাহাতেই বসিবে । মানব-সংসারেও দুই চরিত্ৰেয় লোক দেখি, কেহ বা মক্ষিকার ন্যায়, কেবল ক্ষতই অন্বেষণ করে, অপরের গুণভাগ ভুলিয়া দোষভাগ দেখিতে ও কীৰ্ত্তন করিতে সুখ পায়, সৰ্ব্বদা পর দোষের চর্চাতেই থাকে। আর কেহ বা ষটপদের ন্যায় দোষকে ভুলিয়া গুণই দেখে, অপরের গুণের চিন্তাতে সুখী হয়, অপরের গুণের আলোচনাই ভাল বাসে এবং তদ্ধারা উপকৃত হয়। যদি আমাকে কেহ দুই কথায় সাধুর লক্ষণ দিতে বলেন, তবে আমি বলি যিনি মানুষের দোষ অপেক্ষা গুণ অধিক দেখিতে পান, তিনিই সাধু। যে সকল ধৰ্ম্ম প্ৰবৰ্ত্তক মহাজন জগতে বিশেষভাবে সাধুনামে পরিচিত হইয়াছেন, তাহদের বিশেষত্ব কোথায় ? তাহদের বিশেষত্ব এই, যেখানে অপারে শুষ্ক বালুকাময় মরু দেখিয়াছে, তাহারা দেখিয়াছেন যে, তাহার মধ্যে সুশীতল বারির উৎস লুকাইয়া আছে ; যেখানে অন্যে পাপের দুৰ্গন্ধময় পঙ্কিল হ্রদ দেখিয়াছে,তাহারা সেখানে দেখিয়াছেন নবজীবনের আশা। BDDDS DsBD DD DDBDBBBD BB DBBBB DDS gg BBD DBDB মানব প্রকৃতিকে উন্নত কন্ধিয়া তুলিতে পারিয়াছেন। এমন কি মানুষ নিজে আপনাতে যে জিনিসটুকু দেখিতে পায় নাই, তাহা তাহারা দেখিতে পাইয়াছেদী,