R ধৰ্ম্ম-জীবন । প্ৰত্যেকের আধ্যাত্মিক জীবন এক পুর্ণ সত্তার ক্ৰোড়ে প্রতিষ্ঠিত, তাহা দ্বারাই বিধূত,তাহার শক্তির দ্বারাই পরিপুষ্ট। তিনি আমাদিগের আত্মার সহিত মিশিয়া রহিয়াছেন, একীভূত হইয়া রহিয়াছেন, সুতরাং ধৰ্ম্মজীবন আর কিছুই নহে, আত্মাতে র্তাহার আবির্ভাবের প্রকাশ মাত্র, তাহার শক্তির বহিরাবির্ভাব মাত্ৰ । তবে আর ধৰ্ম্মজীবনের জন্য ভাবনা কি, তুমি আপনাকে তঁহার সঙ্গে একীভূত BDDSSYYDBBDBDYD DDB DDBuD BDB DBBBt YYSYSDD BBBDD তুলিবেন, গড়িবেন, কাজে লাগাইবেন । ধৰ্ম্মজীবনের যে আশা, তাহা এই জন্য যে, তিনি ধৰ্ম্মবাহ, ধৰ্ম্মের জয় অনিবাৰ্য্য ; ধৰ্ম্মজীবনের যে আনন্দ তাহা এই জন্য যে, যে জীবন অনন্ত শক্তির LBLDu DBDBDSBDDBDD BY DDD DS siB DBBB BBB BBDDDS BBDBDBLLBBBD DKK DDDD DDD S আনন্দং ব্ৰহ্মণোবিদ্বান ন বিভেতি কদাচন৷ অর্থাৎ মনের সহিত বাক্য বঁহাকে না পাইয়া ফিরিয়া আসে, সেই অনন্ত সত্তার আনন্দ যিনি জানেন, তিনি কিছুতেই ভীত হন না। ধৰ্ম্মজীবনের শক্তির কারণ এই যে, প্ৰকৃত আধ্যাত্মিক বল তোমার নহে, তাহা সেই পরম পুরুষের সহিত যোগ হইতে উৎপন্ন ; তুমি তাহার প্রকাশের যন্ত্র মাত্র। ঐ যে সূক্ষ্ম লোহার তারটি দেখিতেছি, যাহা একজন বলবান পুরুষে ধরিয়া রাখিতে পারিতেছে না, তাহকে থর থর কঁপাইতেছে, অভিভূত করিয়া ফেলিতেছে, ওশক্তি ও তারের নয়, ওশক্তি তাড়িতের; ব্যাটারিটীর সহিত যোগ না থাকিলে ও তারািটতে কোনও শক্তিই দেখিতে না ; তেমনি আমাতে যে আধ্যাত্মিক শক্তি দেখিতেছি, তোমাতে যে আধ্যাত্মিক শক্তি জাগিতেছে, তাহা আমার নহে, তোমারও নহে, তাহা সেই শক্তির পারাবার হইতে আসিতেছে। জডুজগতে যে শক্তির অদ্ভুত ক্রীড়া দেখিতেছি, যে শক্তি অশনির আঘাতে গিরিশৃঙ্গ বিদারণ করিতেছে, যে শক্তি ঘনকষাঘাতে সাগর তরঙ্গে নৃত্য তুলিয়া অট্ট হাস্য হাসিতেছে, সে শক্তি মেদিনীর কুক্ষিতে থাকিয়া তাহাকে ক্ষণে ক্ষণে কঁপাইতেছে, যে শক্তি দালানলে প্ৰজ্বলিত জিহবা বিস্তার করিয়া দিগ দিগন্তে iuuBuSuDBS BB BD DB BDDBD BDBBDuDuD DDB S uDB DD BBD DBS জড়বাদীর মহা ভ্ৰম । ভক্তিভাজন ঋষিগণ আমাদিগকে শিখাইয়াছেন,-
