করিয়া থাকে, তাহার তিনি কোন উপায় করেন না ভিতরে ভিতরে এই ধারণা । ... " . . . . SS SS SS SSSSSSMSSSSSSS SSS SSS SSS বিবেক। মঙ্গলের জন্য উপায় করিয়া দিলেন না, এরূপ বিশ্বাস করিয়া । ঘোর বিপদ দু:খ ক্ষতি বহন করাতে মনের বিষাদ ঘোচে না, ভিতরে ভিতরে অশান্তি থাকিয়া যায়। এ অবস্থায় সুকোমল ঈশ্বরপ্রতিকুসুম প্রস্ফুটিত श् = । বুদ্ধি। তুমি তো বাদ বিবাদ অনেক করিলে, এ অবস্থায় কি করিতে হইবে স্পষ্ট করিয়া বল না কেন ? বিবেক। ঈশ্বরের প্রতি যে প্রকৃত বিশ্বাসস্থাপন করে, তাহার নিকটে উপায় উপস্থিত হয় না, ইহা নিরতিশয় মিথ্যা কথা। যদি উপায় উপস্থিত না হয় তাহা হইলে একথা নিশ্চয় যে, হাতের নিকটে যে উপায় আছে, তাহাকে অগ্রাহ করা হইয়াছে। নিকটস্থ উপায়কে সামান্য বলিয়া তুচ্ছ করিলে সে উপায়কে তুচ্ছ করা হইল তাহা নহে, যিনি উপায় নিকটে রাখিয়া দিয়াছেন, DDB BD DDBD BDKDS BDB DBDS BB BDuDS DB BBDBD DY করা উচিত নয়। ক্ষুদ্র উপায়ের যে ব্যক্তি সম্মাননা করে, তাহার নিকটে ক্রমাম্বয়ে মহৎ হইতে মহত্তর উপায় আসিয়া উপস্থিত হয় ; উপায়সকল শৃঙ্খলে পরস্পর আবদ্ধ। একটী উপায় শ্রদ্ধার সহিত অবলম্বন করিলে যতক্ষণ সে বিষয়ে কোন নিস্কৃতি না হয়, ততক্ষণ পৰ্য্যন্ত উপায়ের পর উপায় উপস্থিত হইতে থাকে। তুমি কি বলিতে পাের, তোমার হাতের নিকটে উপায় নাই ? ইহা । কখনই বলিতে পার না । যদি তাহা না বলিতে পাের, তবে নিকটস্থ উপায়ের প্রতি অবহেলা করিয়া কি প্রকারে আশা করিতে পার যে, তোমার মনঃকল্পনানুসারে উপায়ান্তর প্রেরণ করিতে ঈশ্বর বাধ্য। ক্ষুদ্রতে যে বিশ্বাস স্থাপন করিতে না পারিল, মহত্তর বিষয়ে সে বিশ্বাস স্থাপন করিবে, ইহা কি সম্ভব ? মহত্তর বিষয় উপস্থিত হইলে তখন বিশ্বাস হয়। তাহার পর বিশ্বাস নিবিয়া । যায়। এরূপ হুইবার কারণ এই যে, ঈশ্বরের প্রতিনিয়ন্ত যে সকল দান উপস্থিান
