পাতা:ধর্ম্মতত্ত্ব (প্রথম খন্ড) - গৌরগোবিন্দ রায়.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কি আগে বােঝা অনন্ত ও সান্ত এ দুই পরস্পর বিপরীত। অনন্ত ছাড়া । আদি কিছু সান্ত থাকে, তাঙ্গা হইলে সেই সান্তই । অনন্তকে সান্ত করিয়া ফেলি” “তেছে ৭:৯ অনন্ত যদি ক্ষুদ্র অণুকে ও স্থান দেন, তাহা, হইলে তাঙ্গাতেই অণু | পরিমাণ ক্ষুদ্র হুইয়া সান্ত কষ্টয়া পড়েন। । এই চিন্তা সাধকদিগের মনে উপzি ত । ছেন। অনন্ত তইতে স্বতন্ত্ৰ করিয়া লইলে কিছুই থাকে না, সকলই নিশা । হইয়া উডিয়া যায়। এই যে স্বতন্ত্র করিয়া লৈ ওয়া ঈ তাকে ত ব্যতিরেক ব’ল । । প্রাচীন কালের সাধকেরা অনন্তের আরাধনা করিতে গিয়া জগৎ ও জীবকে सेgश्!ि ब्रिछिम i এখনকার সাধকগণ জগৎ ৪ জীবকে স্পষ্ট বাকো टे छठें शां না দিয়া অনন্তকে জ্ঞান বুমের অতীতরূপে গ্ৰহণ করিয়া থাকেন । । *াহাদের আরাধনার ভাষা এইরূপ—তোমায় জানা যায় না, বুঝা যায় না, ङ्ग भ বৃদ্ধি Z অগোচর। আমরা তোমাল নিকটে ধূলিসদৃশ, আমরা কিছুই নষ্ট, ইত্যাদি । বুদ্ধি। অনন্তের আরাধনা তো કરે প্ৰকারই শুনিয়া থাকি। এ छाफुा আবার অনষ্টের কি প্রকার আরাধনা তইতে পারে ? : বিবেক । অনন্তের আরোপনার ব্যতিরেক পক্ষ ঈ বহু সাধকের মনে জাগিয়া আছে, আজ ও অঙ্গয় পক্ষের আরাধনা প্রচলিত হয় নাই এক প্রকার বলা যা": { অ যায় পক্ষ কি শোন। ‘সীতাং জ্ঞানমান স্তম ইহার | পরে বা । कांताक्षन शल ‘আনন্দ রূপমমুতং যদিভাতি।” অনন্তের সঙ্গে যখন | ‘আনন্দরূপে । ੭ਲਣ এইটি যোগ করা যায়ু, তখন অঙ্গয় পক্ষের অনন্তের মারাধনা সিদ্ধ পায়। – বুদ্ধি। এ আবার কি বলিতেছ ? সত্য জ্ঞান অনন্তের পর যদিও ‘যে অমৃত আনন্দরূপে প্ৰতিভাত হািন” এ মন্ত্র উচ্চারিত হয়, তথাপি উহা যে ব্যাখ্যার সময়ে সৰ্ব্বশেষে সাধকের মানিয়াছেন। এখনও অনেক ব্ৰাহ্ম সত্য জ্ঞান । অনন্তের পরই উহার ব্যাখ্যা করিয়া থাকেন, এবং পূৰ্ব্বের ন্যায় や参5t知 তাহারা উপাসনা শেষ করেন। কেহ কেহ ‘আনন্দ রূপমমৃতং যদ্বিভাতি” এ আরাধনা ৷ চলিতেছে, তখন তুমি আবাৰ আর একটা নূতন ব্যতিক্রম ঘটাইবার জন্য এ