পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের অন্তভাগ.djvu/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৪ অধ্যায় ।] যোহন লিখিত সুসমাচার । Nలిసి ৯ আমিই দ্বারস্বৰূপ ; আমাদিয়া যে কেহ প্রবেশ করে, সে রক্ষা পাইবে, এবং ভিতরে বাহিরে যাতায়াত করিয়া ১০ চরাণি পাইবে । আর যে জন চোর, সে কেবল চৌর্য্য কৰ্ম্ম ও বধ ও বিনাশ করিবার নিমিত্তে আইসে ; কিন্তু আমি পরমায়ু দিতে, ও বাহুল্যৰূপে দিতে আসিয়াছি । ১১ আমিই প্রকৃত মেষপালক ; ষে জন প্রকৃত মেষপালক, সে মেষের নিমিত্তে আপন প্রাণ সমৰ্পণ করে ; ১২ কিন্তু যে জন মেষপালক নয়, অর্থাৎ যাহার নিজের মেষ নহে, এমন যে বেতনগ্রাহী, সে কেন্দুয়ার আগমন দেখিয়া মেষপালকে ছাড়িয়া পলায়ন করে ; তাহাতে . ১৩ কেন্দুয়৷ ঐ পালকে ধরিয়া ছিন্নভিন্ন করে । বেতনগ্রাহী যে পলায়ন করে, তাহার কারণ এই, তাহার বেতন পাইলেই হয় ; সে মেষের নিমিত্তে চিন্তা করে না । ১৪ আমিই প্রকৃত মেষপালক ; পিতা আমাকে যেমন ১৫ জানেন, এবং আমি যেমন পিতাকে জানি, তেমনি নিজের মেষ সকলকেও জানি, এবং মেষ সকলও অণমাকে জানে ; এবং মেষের জন্যে অণপন প্রাণ ১৬ সমৰ্পণ করি । আর এ আলিয়ের মেষ ভিন্ন আমার আরও মেষ আছে ; সে সকলকেও আমাকে অগনিতে হইবে, এবং তাহার। আমার রব শুনিবে, তাহাতে এক ১৭ পাল ও এক পালক হইবে । আর আমি প্রাণ সমৰ্পণ করিয়া পুনর্বার প্রাণ গ্রহণ করিব, এই জন্যে ১৮ আমার পিতা আমাকে সুেহ করেন । কেহ আমার প্রাণ হরণ করিতে পারে তাহ নয়, কিন্তু আপনাহইতে তাহা সমৰ্পণ করি ; তাহ সমৰ্পণ করিতে এবং পুনর্গহণ করিতেও আমার ক্ষমতা আছে ; এই ভার অাপন পিতাহইতে পাইয়াছি । 319