পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সূচনা । 9ة قا বিভিন্ন ধৰ্ম্মরূপ বিশৃঙ্খলতার ভিতর সামঞ্জস্য আছে, এই সব বেস্থর, বেতালার মধ্যেও ঐক্যতান আছে ; ধিনি উহা শুনিতে প্রস্তুত, তিনিই সেই সুর শুনিতে পাইবেন । স্তমান কলে সকল প্রশ্নের মধ্যে প্রধান প্রশ্ন এই,— মানিলাণ—জ্ঞাত ও জ্ঞেয়ের উভয় দিকেই অজ্ঞেয় ও অনন্ত অজ্ঞ ও রহিয়াছে—কিন্তু ঐ অনন্ত অজ্ঞাতকে জানিবার চেষ্টা কেন ? কেন আমরা জ্ঞাতকে লইয়াই সস্তুষ্ট না হই ? কেন আমর ভোজন, পান ও সমাজের কিছু কল্যাণ করিয়াই সস্তুষ্ট না থাকি ? এই ভাবই আজকাল চারিদিকে শুনিতে পাওয়া যায়। খুব বড় বড় বিদ্বান অধ্যাপক হইতে অনর্গল বৃথাবাক্যব্যয়কারী শিশুর মুখেও আমরা আজকাল শুনিয়া থাকি—জগতের উপকার কর—ই ২ই একমাত্র ধৰ্ম্ম, জগতের অতীত সত্তার সমস্যা লইয়া নড়াচড়া ফরায় কোন ফল নাই। এই ভাবটী এখন এতদূর প্রবল হইয়াছে মে, ইহা একটা স্বতঃসিদ্ধ সত্যস্বরূপে দাড়াইয়াছে । কিন্তু সে গু{গ্যক্রমে সেই জগদতীত সত্তার তত্ত্বানুসন্ধান না করিয়া থাকিপ{য় আমাদের যো নাই ! এই বৰ্ত্তমান ব্যক্ত জগৎ সেই অবক্রের এক অংশমাত্র। এই পপেন্দ্রিয়ানুভূত জগৎ যেন সেই সমস্ত অধ্যাত্মিক জগতের একটী ক্ষুদ্র অংশস্বরূপ, আমাদের ইন্দ্রিয়ানুভূতির ভূমিতে আসিয়া পড়িয়াছে। স্বতরাং ঐ অতীত জগৎকে ন জানিলে কিরূপে উহার এই ক্ষুদ্র প্রকাশের ব্যাখ্যা হইতে পারে, উহাকে বুঝা যাইতে পারে ? কথিত আছে, সঙ্গুেলি একদিন এথেন্সে বক্তৃতা করিতেছিলেন, এমন সময়ে জ্ঞী గీకాళా-సాత్కార్కాక్కాతా= * تابع حسیچ مسیح- =