পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায় । > ミ○ ASAAAS A SAS SSAS SSAS দ্বৈতাবস্থা, তাহ নিম্নতর অবস্থা । যেখানে দ্বৈতভাব থাকে, সেখানে একজন অপরকে স্ত্রণ করে, একজন অপরকে দর্শন করে, একজন অপরকে শ্রবণ করে, একজন অপরকে অভ্যর্থনা করে, একজন অপরের সম্বন্ধে চিন্তা করে, একজন অপরকে জানে । কিন্তু যখন সবই আত্ম হইয়া যায়, তখন কে কাহাকে স্ত্ৰণ করিবে, কে কাহাকে দেখিবে, কে কাহাকে শুনিবে, কে কাহাকে অভ্যর্থন করিবে, কে কাহাকে জানিবে ? যাহা দ্বারা জানা যায়, তাহাকে কে জানিতে পারে ? এই আত্মাকে কেবল নেতি নেতি ( ইহ নহে, ইহা নহে ) এইরূপে বর্ণনা কর বাইতে পারে । তিনি অচিন্ত্য, তাহাকে বুদ্ধি দ্বারা ধারণা করিতে পারা যায় ন| তিনি অপরিণামী, তাহার কখন ক্ষয় হয় না । তিনি অনাসক্ত, কখনই প্রকৃতির সহিত মিশ্রিত হন না। তিনি পূর্ণ, সমুদয় স্থখদুঃখের অতীত। বিজ্ঞাতাকে কে জনিতে পারে ? কি উপায়ে তাহাকে আমরা জানিতে পারি ? কোন উপায়েই নহে । হে মৈত্রেয়ি, ইহাই ঋষিদিগের চরম সিদ্ধান্ত । সমুদয় জ্ঞানের অতীত অবস্থায় যাইলেই তাহাকে লাভ হয়। তখনই অমৃতত্ব লাভ হয় ।” এতদূর পর্য্যন্ত এই ভাব পাওয়া গেল যে, এই সমুদয়ই এক অনন্ত পুরুষ আর র্তাহাতেই আমাদের যথার্থ আমিত্ব—সেখানে কোন ভাগ বা অংশ নাই, সকল ভ্ৰমাত্মক নিম্নভাব কিছুই নাই। কিন্তু তথাপি এই ক্ষুদ্র আমিত্বের ভিতর আগাগোড়া সেই অনন্ত যথার্থ আমিত্ব প্রতিভাত হইতেছে। সমুদয়ই আত্মার অভিব্যক্তিমাত্র। কি করিয়া আমরা এই আত্মাকে লাভ করিব ? যাজ্ঞবল্ক্য ASA SSASAS SS SAAAAAS AAASASAAAAASA SAAAAA