পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ృ98 ধৰ্ম্মবিজ্ঞান | YEAeMMMAAASAAAA AASAASAASAASAASAASAeAeMSMSMSJAAA AAAA AAAASAMeMAMASAMA AMMSJAMA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAA AAAS S YeSMSMSeSESAS A SAS SSAS SSASAS SJAAASAAAA প্রবৃত্ত হইলেন । বাস্তবিক পক্ষে সমগ্র জগতের ধৰ্ম্মেতিহাস– কোথা হইতে এই সমুদয়ের উৎপত্তি হইল, এই প্রশ্নের উত্তর দিবার চেষ্টায় এই উপাদানকারণের অন্বেষণ মাত্র। নিমিত্তকারণ বা ঈশ্বরের বিষয় ব্যতীত, ঈশ্বর এই জগৎ স্বষ্টি করিয়াছেন কি না, এই প্রশ্ন ব্যতীত,—চিরকালই এই মহাপ্রশ্ন জিজ্ঞাসিত হইয়াছে—ঈশ্বর কি উপাদান লইয়া এই জগৎ সৃষ্টি করিলেন ? এই প্রশ্নের উত্তরের উপরেই বিভিন্ন দর্শন নির্ভর করিতেছে । একটা সিদ্ধান্ত এই যে, এই উপাদান এবং ঈশ্বর ও আত্মা তিনই নিত্য বস্তু—উহারা যেন তিনটী সমান্তরাল রেখার মত অনন্তকালের জন্য পাশাপাশি চলিয়াছে—উহাদের মধ্যে প্রকৃতি ও আত্মাকে তাহারা মস্বতন্ত্র তত্ত্ব এবং ঈশ্বরকে স্বতন্ত্র তত্ত্ব বা পুরুষ বলেন। প্রত্যেক জড়পরমাণুর স্যায় প্রত্যেক আত্মাই ঈশ্বরেচ্ছার সম্পূর্ণ অধীন। যখন কপিল সাংখ্য মনোবিজ্ঞান প্রচার করিলেন, তখন পূর্ব হইতেই এই সকল ও অন্যান্য অনেক প্রকার ধৰ্ম্মসম্বন্ধীয় ধারণা বিদ্যমান ছিল । ঐ মনোবিজ্ঞানের মতে বিষয়ানুভূতির প্রণালী এই—প্রথমতঃ, বাহিরের বস্তু হইতে ঘাত বা ইঙ্গিত প্রদত্ত হয়, তাহাতে ইন্দ্রিয়-সমুহের ভৌতিক দ্বারসকলকে উত্তেজিত করে। যেমন প্রথমে চক্ষুরাদি ইণ্ডুিয়ারে বাহ বিষয়ের আঘাত লাগিল, চক্ষুরাদি দ্বার বা যন্ত্র হইতে তত্তজিয়ে, ইন্দ্ৰিয়সমূহ হইতে মনে, মন হইতে বুদ্ধিতে এবং বুদ্ধি হইতে এমন এক পদার্থে গিয়া লাগিল—যাহা এক তত্ত্ব