পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায়। ›©ግ স্পর্শ দ্বারা অনুভব করেন, তাহাই জড় আর সকলই এই আকাশেরই বিভিন্নরূপ মাত্র। উহা প্রাণ বা সর্ববব্যাপী শক্তির প্রেরণায় কখন সূক্ষ হইতে সূক্ষতর হয়, কখন স্থল হইতে স্থূলতর হয়। আকাশের খায় প্রাণও সর্বব্যাপী, সৰ্ববস্তুতে অমুসূতি । আকাশ যেন জলের মত আর জগতে আর যাহা কিছু আছে, সমুদয়ই বরফখণ্ডের ন্যায় ঐগুলি হইতে উৎপন্ন হইয়া জলেই ভাসিতেছে আর প্রণই সেই শক্তি, যাহা আকাশকে এই বিভিন্নরূপে পরিণত করিতেছে । এই দেহযন্ত্র—পৈশিকগতি, অর্থাৎ ভ্রমণ, উপবেশন, বাক্যকথন প্রভূতিরূপে প্রণের স্থূলাকারে প্রকাশের জন্য আকাশহইতে নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। সূক্ষ শরীরও সেই প্রাণের চিন্তারূপ সূক্ষ আকারে অভিব্যক্তির জন্য আকাশ হইতে—আকাশের সূক্ষমতর রূপ হইতে—নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। অতএব, প্রথমে এই স্কুল শরীর, তারপর সূক্ষ শরীর, তারপর জীব বা আত্মা—উহাই মানবের যথার্থ স্বরূপ। যেমন আমাদের নখ বৎসরে শতবার কাটিয়া ফেলা যাইতে পারে, কিন্তু উহা আমাদের শরীরেরই ংশস্বরূপ, উহা হইতে পৃথক নহে, তেমনি আমাদের শরীর দুটা নহে। মানুষের একটী সূক্ষ শরীর আর একটি স্থূল শরীর আছে, তাহা নহে ; শরীর একই, তবে সূক্ষাকারে উহা অপেক্ষাকৃত দীর্ঘকাল থাকে, আর স্থলটা শীঘ্রই নষ্ট হইয়া যায়। যেমন अधि * ಟ್ಲಿ শতবার এই নখ কাটিয়া ফেলিতে পারি; ভদ্রপ যুগে আমি हाच शक फूल भद्रौद्र आश कब्रिाउ शब्रि, किड ه به