R ধৰ্ম্মবিজ্ঞান | ു.* \, \"\.'\,\!്. സ്ത് SAAAA AASJAAA AAAA S S S SJSEESJAMMSAAA AAAASASASS SSSSS S SS S SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SS SEMS SSAS SSAS SSAS জ্ঞানে আমি যতটুকু বুঝিয়াছি, তাহাতে আমি দেখিতে পাই, মনোবিজ্ঞানের প্রকৃত সারভাগের সহিত আধুনিক জড়বিজ্ঞানের সারভাগের সম্পূর্ণ সামঞ্জস্য আছে । সকল ব্যক্তিরই সকল বিষয়ে বড় হইবার শক্তি প্রকৃতি দেন নাই ; এইরূপ তিনি সকল জাতিকেই সর্বপ্রকার বিদ্যার অনুসন্ধানে সমান শক্তিসম্পন্ন করিয়া গঠন করেন নাই। আধুনিক ইউরোপীয় জাতিরা বাহ ভৌতিক তত্ত্বের অনুসন্ধানে সুদক্ষ, কিন্তু প্রাচীন ইউরোপীয়গণ মানবের আভ্যন্তরভাগের অনুসন্ধানে তত পটু ছিলেন না। অপর দিকে আবার প্রাচ্যেরা বাহ ভৌতিক জগতের তত্ত্বানুসন্ধানে তত দক্ষ ছিলেন না, কিন্তু অস্তস্তত্ত্বগবেষণায় র্তাহারা খুব দক্ষতা দেখাইয়াছেন । এই জন্যই আমরা দেখিতে পাই, 'প্রাচ্যজাতির ভৌতিক জগতের তত্ত্বসম্বন্ধীয় মতের সহিত পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকের মত মিলে না, আবার পাশ্চাত্য মনোবিজ্ঞান প্রাচ্যজাতির ঐ তত্ত্বসম্বন্ধীয় উপদেশের সহিত মিলে না। পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকগণ প্রাচ্য ভূতবিজ্ঞানবাদীদের সমালোচনা করিয়াছেন। তাহা হইলেও উভয়ই সত্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত, আর আমরা যেমন পূর্বেই বলিয়াছি, যে কোন বিদ্যায়ই হউক না, প্রকৃত সত্যের মধ্যে কখন পরস্পর বিরোধ থাকিতে পারে নী, আভ্যন্তর সত্যসমূহের সহিত বাহ সত্যের সমন্বয় আছে। আমরা আধুনিক জ্যোতির্বিদ ও বৈজ্ঞানিকদের মতানুযায়ী, ব্ৰহ্মাণ্ডের স্বষ্টিসম্বন্ধীয় মত কি তাহা জানি, আর ইহাও জানি যে, “উহা প্রাচীন দলের ধৰ্ম্মবাদিগণের কিরূপ ভয়ানক ক্ষতি করিয়াছে ;
পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/২০
অবয়ব