প্রথম অধ্যায় | Rలి আর উহার যেহেতু অনুভূতির কেন্দ্রস্বরূপ, সেই জন্য উহার ভিতরের জিনিষ। যেমন প্রাণকে বিভিন্ন স্থূল শক্তিতে পরিণত করিবার জন্য এই দেহ স্থলভূতে গঠিত হইয়াছে, তদ্রুপ এই শরীরের পশ্চাতে যে স্বায়ুকেন্দ্রসমূহ রহিয়াছে, তাহারাও প্রাণকে সূক্ষম অনুভূতির শক্তিতে পরিণত করিবার জন্য সূক্ষমতর উপাদানে নিৰ্ম্মিত । এই সমুদয় ইন্দ্রিয় এবং অন্তঃকরণের সমষ্টিকে একত্রে লিঙ্গ বা সূক্ষম শরীর বলে । এই সূক্ষম শরীরের প্রকৃত পক্ষে একটা আকার আছে, কারণ, ভৌতিক যাহা কিছু, তাহারই একটী আকার অবশ্যই থাকিবে । ইন্দ্রিয়গণের পশ্চাতে মন অর্থাৎ বৃত্তিযুক্ত চিত্ত আছে, উহাকে চিত্তের স্পন্দনশীল বা অস্থির অবস্থা বলা যাইতে পারে । যদি একটা স্থির হ্রদে একট প্রস্তর নিক্ষেপ করা যায়, তাছা হইলে প্রথমে উহাতে স্পন্দন বা কম্পন উপস্থিত হইবে, তার পর উহা হইতে বাধা বা প্রতিক্রিয়া উপস্থিত হইবে । মুহুর্তের জন্য ঐ জল স্পন্দিভ হইবে, তার পর উহা ঐ প্রস্তরের উপর প্রতিক্রিয়া করিবে । এইরূপ চিত্তের উপর যখনই কোন বাহবিষয়ের আঘাত আসে, তখনই উহা একটু স্পন্দিত হয়। চিত্তের এই অবস্থাকে মন বলে। তার পর - উহা হইতে প্রতিক্রিয়া হয়, উহার নাম বুদ্ধি। এই বুদ্ধির পশ্চাতে আর একটী জিনিষ আছে, উহা মনের সকল ক্রিয়ার সহিতই বর্তমান থাকে, উহাকে অহঙ্কার বলে—এই অহঙ্কার श्रrर्ष श्रश्रख्ळांन, यांशcछ जबर्दन ‘यामि जहि' taहे सकॉम इग्न ॥
পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৩১
অবয়ব