পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8や ধৰ্ম্মবিজ্ঞান । এই কারণেই আমরা ঈশ্বরকে অসম্পূর্ণ দেখিয়া থাকি, আর আমরা তাহার ভাব কখনই বুঝিতে পারি না, কারণ, উহা অসম্ভব । র্তাহাকে বুঝিবার একমাত্র উপায়, যুক্তিবিচারের অতীত প্রদেশে যাওয়া, অহংজ্ঞানের বাহিরে যাওয়া । “যখন শ্রুত ও শ্রবণ, চিন্তিত ও চিন্তা, এই সমুদয়ের বাহিরে যাইবে, তখনই কেবল সত্য লাভ করিবে।” * “শাস্ত্রের পারে চলিয়া যাও, কারণ, উহারা প্রকৃতির তত্ত্ব পৰ্য্যন্ত, উহা যে তিনটী গুণে নিৰ্ম্মিত সেই পৰ্য্যন্ত—( যাহা হইতে জগৎ উৎপন্ন হইয়াছে) শিক্ষা দিয়া থাকে " + আমরা ইহাদের বাহিরে যাইলেই সামঞ্জস্য ও মিলন দেখিতে পাই, তাহার পূর্বের্ণ নহে। এ পর্য্যন্ত এটা স্পষ্ট বুঝা গেল যে, এই বৃহৎ ও ক্ষুদ্র ব্ৰহ্মাণ্ড ঠিক একই নিয়মে নিৰ্ম্মিত, আর এই ক্ষুদ্র ব্রহ্মাণ্ডের আমরা একটা খুব সামান্য অংশই জানি। আমরা জ্ঞানের নিম্নভূমিও জানি না, জ্ঞানাতীত ভূমিও জানি না। আমরা কেবল সাধারণ জ্ঞানভূমিই জানি । যদি কোন ব্যক্তি বলে, আমি পাপী—সে নির্বের্বাধমাত্র, কারণ, সে নিজেকে জানে না । সে নিজের সম্বন্ধে অজ্ঞতম। সে নিজের এক অংশকে মাত্র জানে,

πίμμψΨμψίπμπάκαμπά o

  • তদা গন্তাসি নিৰ্ব্বেদং শ্রেতব্যস্ত শ্রুতস্ত চ।

ভগবদগীতা—২য়, ৪২ শ্লোক । + ত্ৰৈগুণ্যবিষয় বেদা নিস্ত্রৈগুণ্যো ভবাৰ্জুন। da --so, se asies