や8 ধৰ্ম্মবিজ্ঞান |
ഘ്കുക~~ാ~ംഘാ তখন ঐ ‘খ’ মনের উপর একটা আঘাত করে, মনও আবার ঐ ‘খ’ এর উপর আঘাত করিয়া থাকে। অতএব আমাদের সমগ্র জগতের জ্ঞানকে ‘ক’ + মন ( বাহ্য জগৎ) এবং 'খ' + মন (অন্তর্জগত ) রূপে নির্দেশ করা যাইতে পারে । আমরা পরে দেখিব, অদ্বৈতবাদীদের সিদ্ধান্ত কিরূপে গণিতের ন্যায় প্রমাণিত করা যাইতে পারে। ‘ক’ ও ‘খ’ কেবল বীজগণিতের অজ্ঞত সংখ্যামাত্র । আমরা দেখিয়াছি, সকল জ্ঞানই যৌগিক—বাহ জগৎ বা ব্রহ্মাণ্ডের জ্ঞানও যৌগিক এবং বুদ্ধি বা অহংজ্ঞানও তদ্রুপ একটা যৌগিক ব্যাপার। যদি উহা ভিতরের জ্ঞান বা মানসিক অনুভূতি হয়, তবে উহ ‘খ’+মন, আর যদি উহা বাহিরের জ্ঞান বা বিষয়ানুভূতি হয়, তবে উহ'ক'+মন। সমুদয় ভিতরের জ্ঞান ‘খ’ এর সহিত মনের সংযোগলব্ধ এবং বাহিরের জড় পদ থের সমুদয় জ্ঞান ‘ক’ এর সহিত মনের সংযোগের ফল। প্রথমে ভিতরের ব্যাপারটা গ্রহণ করিলাম । আমরা প্রকৃতিতে যে জ্ঞান দেখিতে পাই, তাহা সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক হইতে পারে না, কারণ, জ্ঞান—‘খ’ ও মনের সংযোগলব্ধ আর ঐ ‘খ’ আত্মা হইতে আসিতেছে । অতএব আমরা যে জ্ঞানের সহিত পরিচিত, তাহা আত্মচৈতন্তের শক্তির সহিত প্রকৃতির সংযোগের ফল। এইরূপ আমরা বাহিরের সত্তা যাহা জানিতেছি, তাহাও অবশ্য মনের সহিত ‘ক’ এর ংযোগোৎপন্ন । অতএব আমরা দেখিতেছি, আমি আছি, আমি জানিতেছি, ও আমি মুখী ( অর্থাৎ সময়ে সময়ে আমাদের ষে ভাব