পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় অধ্যায়। ৬৭ AeeAMAeAAASAASAASAA AAAS AAAS SAAAAAMeSeSeS কোন थप्डन নাই । আর ঐ তিনটী একই জিনিষ, আমরা এক বস্তুকে তিন বিভিন্ন ভাবে দেখিয়া থাকি মাত্র। উহারা সমুদয় সাধারণ জ্ঞানের অতীত, আর তাহদের প্রতিবিশ্বেই প্রকৃতিকে চৈতন্যবান বলিয়া বোধ হয় । আত্মার সেই নিত্য নিরপেক্ষ জ্ঞানই মানবমনের মধ্য দিয়া আসিয়া আমাদের বিচার যুক্তি বুদ্ধি হইয়াছে। যে উপাধি বা মধ্যবৰ্ত্তীর মধ্য দিয়া উহ। প্রকাশ পায়, তাহার বিভিন্নতা অনুসারে উহার বিভিন্নত হয় । আত্মা হিসাবে আমাতে এবং অতি ক্ষুদ্রতম প্রাণীতে কোন প্রভেদ নাই, কেবল তাহার মস্তিষ্ক জ্ঞানপ্রকাশের অপেক্ষাকৃত অনুপযোগী যন্ত্র, এই জন্য তাহার জ্ঞানকে আমরা সহজাত জ্ঞান বলিয়া থাকি। মানবের মস্তিষ্ক অপেক্ষকত সূক্ষমতর ও জ্ঞান প্রকাশের উপযোগী,সেইজন্য তাহার নিকট জ্ঞানের প্রকাশ স্পষ্টতর, আর উচ্চতম মানবে উহা একখণ্ড কাচের ন্যায় সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হইয়া গিয়াছে। অস্তিত্ব বা সত্তা সম্বন্ধেও তদ্রুপ ; আমরা যে অস্তিত্বটাকে জানি, এই সীমাবদ্ধ ক্ষুদ্র অস্তিত্বট। সেই নিরপেক্ষ সত্তার প্রতিবিম্ব মাত্র, আর উহা আত্নার স্বরূপ । আনন্দ সম্বন্ধেও এইরূপ ; যাহাকে আমরা প্রেম বা আকর্ষণ বলি, তাহ সেই আত্মার নিত্য আনন্দের প্রতিবিম্বস্বরূপ, কারণ, যেমন ব্যক্তভাব বা প্রকাশ হইতে থাকে, অমনি সসীমতী আসিয়া থাকে, কিন্তু আত্মার সেই অব্যক্ত, স্বাভাবিক, স্বরূপমত সত্তা অসীম ও অনন্ত, সেই আনন্দের সীমা নাই। কিন্তু মানবীয় প্রেমে সীমা আছে MAMAAA AAAA AAASA SAASAASAAAS