পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মবিজ্ঞান । سbوC یہ -حمدیہ -۔یہك* নাকে আর ভালবাসিতে ন পারি। একদিন আমার ভালবাসা বাড়িয়া উঠিল, তার পর দিন আবার কমিয়া গেল, কারণ, উহ একটা সীমাবদ্ধ প্রকাশমাত্র। অতএব কপিলের মতের বিরূদ্ধে এই প্রথম কথা পাইলাম যে, তিনি আত্মাকে নিগুণ, অরূপ, নিক্রিয় পদার্থ বলিয়া কল্পনা করিয়াছেন, কিন্তু বেদান্ত উপদেশ দিতেছেন যে, উহা সমুদয় সত্তা, জ্ঞান ও আনন্দের সারস্বরূপ, আমরা যতপ্রকার জ্ঞানের বিষয় জানি, তিনি তাহা হইতে অনন্ত গুণে শ্রেষ্ঠতর, আমরা মানবীয় প্রেম বা আনন্দের যতদূর পর্য্যন্ত কল্পনা করিতে পারি, তিনি তাহা হইতে অনন্তগুণে অধিক আনন্দময়, আর তিনি অনন্ত সত্তাবান। আত্মার কখন মৃত্যু হয় না। আত্মার সম্বন্ধে জন্মমরণের কথা ভাবিতেই পারা যায় না, কারণ, তিনি অনন্ত সত্তাস্বরূপ । কপিলের সহিত আমাদের দ্বিতীয় বিষয়ে বিবাদ—র্তাহার ঈশ্বরবিষয়ক ধারণা লইয়া। যেমন ব্যষ্টি বুদ্ধি হইতে আরম্ভ করিয়া ব্যষ্টি শরীর পর্য্যন্ত এই প্রাকৃতিক সান্ত প্রকাশশ্রেণীর পশ্চাতে উহাদের নিয়ন্তা ও শাস্ত স্বরূপ আত্মা স্বীকারের প্রয়োজন, সমষ্টিতেও—বৃহদ্ধ ক্ষাণ্ডেও—সমষ্টি বুদ্ধি, সমষ্টি মন, সমষ্টি সূক্ষ ও স্থূল জড়ের পশ্চাতে তাহদের নিয়ন্তা ও শাস্তাস্বরূপে কে আছেন, আমরা তাহাকে এই কুখা জিজ্ঞাসা করিব। এই সমষ্টি বুদ্ধ্যাদি শ্রেণীর পশ্চাতে উহাদের নিয়ন্ত ও শাস্তাস্বরূপ একজন সর্বব্যাপী আত্ম স্বীকারনা করিলে ঐ শ্রেণী সম্পূর্ণ হইবে কিরূপে ? আমরা সমুদয় ব্রহ্মাণ্ডের একজন শাস্তা আছেন, এ कथ ، په