পাতা:ধুতুরা ও যুঁই -বিজন আচার্য.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ S • ) যাহারে ছাড়িয়া এসেছি চলিয়া অনেক দূর, তারি স্মৃতি যেন হ’দয়ের মাঝে, গানের স্বর, নীল নয়নের সেই তারি চাওয়া সারাটি অণকাশ আজি যেন ছাওয়া, মলয়ের বায়ে সুরভির ছায়ে, নিঃশ্বাস তার, চাদ যেন সেধে পদক হয়েছে, তারার হার ॥ আবছায়া সেই মুরতির মায়া বিশ্বময় ভূলিতে চাহিলে পারি না ভুলিতে, সহজ নয । নিশিদিন বসি যেই রূপ রাশি নয়ন সমুখে উঠেছিল ভাসি উঠিয়াছে দুলে হৃদি কূলে কৃলে খুশীতে বান মধু-বিষে-মেশা তারি যেন নেশা ভরেছে প্রাণ ॥ অনেক ভাবিয়া এসেছি ছাড়িয়া মরমী বঁধু রূপের উছাসে নয়ন ভরিয়৷ এনেছি মধু ; তারি রঙ দিয়ে একে নিয়ে ছবি পরাইবে মালা এরূপের কবি, সেই ছিল আশা ; হায় ভালবাসা পাতিল ফদ, তাই বুঝি হাসে, আকাশে বসিয়া বাক ও চাদ । হামুক না সেই ; কী তাহাতে ক্ষতি আজিকে বল ভরা বেদনায় না হয় আসিল চোখেতে জল । দূরে বসে তবু মনে করে লব ছিল যেই দিন অতি অভিনব, কত কাছাকাছি পেলে যেন বঁচি, তবু ন প ওখ৷ তাইতো গভীরে হৃদয়ের পুরে স্মৃতিটি ছাওয়৷ ৷ >>