পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ 8Հ&

  • AAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS eeSeM HCS S CS S AAAAA SAAAAAMC TA Te - بسیجی پعیت سیمی استادان - باستان --کتابخصه

আমিন বলিলেন, “এ কথা সত্য হইলে বুঝিতে হইবে তোমার স্ত্রী তোমার অপেক্ষ অধিক বুদ্ধিমতী, অনেক অধিক সুচতুর ; এ অবস্থায় অপমাদের পরম্পরের দেখা সাক্ষাৎ বন্ধ করা আবশুক ।” বায়রামজি ব্যগ্র ভাবে বলিলেন, “তুমি বল কি ? তাহা কিছুতেই হুইবে না।” আমিন বলিলেন, “তুমি অবিবেচকের মত কাজ করিয়া সকল দিক নষ্ট করিও না ; প্রথমে তুমি তোমার স্ত্রীর মনোরঞ্জনে প্রবৃত্ত হও, তোমার প্রতি তাহার মনে যেন বিন্দুমাত্র অবিশ্বাসও স্থান না পায় ; তাহার পর যাহা কৰ্ত্তব্য, স্থির করা যাইবে ।” বায়রামজি সেই দিন হইতে সৰ্ব্বপ্রকার আমোদ প্রমোদ পরিত্যাগ করিয়া এলিজার মনোরঞ্জনে প্রবৃত্ত হইলেন, তাহার ব্যবহারে এলিজা অল্পদিনের মধ্যে বুঝিতে পারিলেন, আমিনার সহিত র্তাহার সখীত্ব স্থাপনের পর হইতেই তিনি দাম্পত্য সুখের মুখ দেখিয়াছেন ; এলিজ। মনে মনে আমিনার অত্যন্ত পক্ষপাতিনী হইয়া উঠিলেন । বুদ্ধিমতী আমিন তাহার মধুর ব্যবহারে, কিছু দিনের মধ্যেই এলিজার হৃদয় জয় করিলেন, ও তাহার বিশ্বাসের পাত্রী হইলেন । এলিজা ধীরে ধীরে আমিনার নিকট র্তাহার মন খুলিলেন ; এমন কি, মারোয়ানজি সাপুরজির সহিত তাহার গুপ্ত প্রেমের কথাও আমিনার অঙ্গত রহিল না । ঃপর উভয় সখীতে দিবসের অধিকাংশ সময় পরস্পরের সাহচর্য্যে কাটাইতে লাগিলেন ; কিন্তু বায়রামজি যে উদ্দেশ্যে আমিনাকে তাহার স্ত্রীর সর্থীরূপে র্তাহার গৃহে প্রবেশের অধিকার দিয়াছিলেন, তাহার সেই