পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AAAAAASAAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAAMAe EeAHeAMAAA AAAA AAAA AAASS এই সকল কথা চিন্তা করিয়া মেটা সাহেৰ ক্রোধে ও ক্ষোতে আত্ম বিশ্বত হইলেন, তিনি উঠিয়া মাতালের মত টলিতে টলিতে সেই কক্ষ পরিত্যাগ করিলেন। *i মেটা সাহেব ও আমিনা বাই উভয়েই মনে করিয়াছিলেন, কর্ণেলিয়} নিদ্রিত হইয়াছেন ; তাহারা একবার স্বপ্নেও ভাবেন নাই, কর্ণেলিয়৷ গোপনে থাকিয় তাহাদের সকল কথাই শুনিয়াছে। এই কঠিন আঘাতে পীড়িত হইয়া কর্ণেলিয়া বিকার ঘোরে যে সকল প্ৰলাপ বাক্য বলিয়াছিল, তাহা হইতেই তাহারা বুঝিয়াছিলেন, তাহাদের গুপ্ত কথা কর্ণে লিয়ার অগোচর নাই। " যাহা হউক, কর্ণেলিয়া ধীরে ধীরে সুস্থ হইয়া উঠিল ; সে বুঝিতে পারিল, তাহার পিতা মাতার মান সন্ত্রম রক্ষা করিতে হইলে,নওরোজির আশা চিরজীবনের মত পরিত্যাগ করিতে হইবে, হৃদয় হইতে প্রেমের উৎস সমূলে উৎপাটিত করিতে হইবে, প্রথম যৌবনের সকল স্মৃতি বিসর্জন দিতে হইবে ; ইহা বড় দুঃসহ,বড় কঠিন ; কিন্তু অকৃষ্টে যাহাই থাক, পিতামাতাকে রক্ষা করিতেই হইবে । এ জীবন কয়দিনের জন্য ? নিজের সুখের জন্য সে স্বহস্তে তাহার পিতা মাতাকে কলঙ্ক সাগরে ডুবাইবে ? তাহা কখনই হইবে না। অনেক চিন্তার পর কর্ণেলিয়া তাহার পিতার সহিত গোপনে সাক্ষাৎ করিয়া বলিল, “বাবা, আমি দেখিতেছি আমাকে লইয়। আপনি বড়ই বিপ দ পড়িয়াছেন ; আপনার বিপদের কথা আমি সকলই জানিতে iমার জন্য আপনি কোনও চিন্তা করিবেন না। আপনি আমাকে ষাহাকে ইচ্ছ। তাহারই হস্তে সমর্পণ করুন, তাকাতে আমি