পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ 66t శాw *- ASA SSASAS AAAeeAeA AM MAeAMMAM MAAA SAAAAAS AAAAA ASAS A SAS SSAS SSAS * * * - -ய யு- டி - க - - ம - ஆ. ஆ. বেজানজি বলিল, “ই বিবাহের কথা ঠিক হইয়া গিয়াছে বটে, কিন্তু অষ্টে মুখ না থাকিলে, কেহ কাহাকেও সুখী করিতে পারে না ; এ বিবাহে দস্তুর সাহেব কি পরিমাণ সুখী হুইবেন বলিতে পারিতেছি না। কর্তা গিল্পী নিজের খেয়ালেই বিভোর ; মেয়েটি কি করেন না করেন তাহ। তাহীদের দেখিবার অবসর নাই।” জেমসেটুজি কৌতুহলের সহিত জিজ্ঞাসা করিলেন, "কেন, মেয়েটির চাল কিছু বিগড়াইয়াছে নাকি ?” বেজানজি বলিল, “সে কথা আর জিজ্ঞাসা করিতেছেন কেন ? এত বড় লোকের মেয়ে, তাহার উপর আঠার উনিশ বৎসর বয়স হইয়াছে, একটা কাজত চাই ; কাজেই তিনি লুকাইয়া লুকাইয়। প্রেম করেন ।” জেমসেটুজি হাসিয়া বলিলেন “বেজানজি, এতক্ষণ পরে দেখিতেছি মদের নেশায় তুমি আবল-তাবল বকিতে আরম্ভ করিয়াছ । আর এখানে বেশী দেরী করিও না, নেশা না পাকিতে ঘরে যাও।” বেজানজি রাগ করিয়া বলিল, "কেন ? আমি কোন কথাটা মাতালের মত বলিলাম ? আপনার বিশ্বাস হইতেছে না,—কিন্তু আমি স্বচক্ষে দেখিয়াছি, কর্ণেলিয়৷ সত্যই লুকাইয়া প্রেম করেন।” জেমসেটুজি জিজ্ঞাসা করিলেন, “কবে দেখিয়াছ ?” বেজানজি বলিল, “দু’বার দেখিয়াছি। একবার পেটেল ষ্ট্রটের আগারি মন্দির হইতে উপাসনা করিয়া ফিরিবার সময় আমি ও কর্ণেলিয়ার দাসী ইমুবাই তাহার সঙ্গে সঙ্গে আসিতেছিলাম; দুই এক ফোটা বৃষ্টি পড়ায়, ইক্ষবাই আমাকে ছাতা আনিবার জন্য বাড়ী