ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ 6የዓ AMA AMAeASAeeAMS جمعےحجیے- جمعینہ مےسےہیے۔ বেজানজি বলিল, “না, আমি বুঝিলাম আমাকে কিছুকালের জন্য সরাইয়া দিবার মতলবেই এ চাতুরী ; তাই অদূরে আর একটা মোটাগাছের গুড়ির আড়ালে গিয়া তাহার কাণ্ডকারখানা দেখিতে লাগিলাম ; কর্ণেলিয়া যে গাছ তলায় দাড়াইয়াছিলেন, একটি যুবক কোথ৷ হইতে সেখানে আসিয়া জুটিল ; পূৰ্ব্বে যাহার কথা বলিয়াছি এ সেই যুবক । মিনিট দশেক ধরিয়া দুজনে কি বলা বলি করিল, তাহার পর কর্ণেলিয়া পকেট হইতে একখানি ছবি বাহির করিয়া তাহ সেই যুবকের হাতে দিলেন ।” বোতলট প্রায় খালি হইয়াছিল ; বেজানজি আর একটা বোতল আনিবার প্রস্তাব করিলে জেমসেটুজি বলিলেন, “আজ আর থাকৃ, শরীরটা বড় ভাল নাই ; সন্ধ্যা হইয়া আসিয়াছে, এখন কি তোমার মনিব বাড়ী আছেন ? তুমি আমার একটা উপকার করিতে পার ?” বেজানজি বলিল, “কি উপকার বলুন, সাধ্য হইলে নিশ্চয় তাহ করিব। আমার মনিব এসময় বাড়ী থাকেন না বটে ; কিন্তু কয়েক দিন হইল নুতন জুতা পায়ে দিয়া মাৰ্ব্বেলের সিড়ীতে উঠিবার সময় হঠাৎ পা পিছলাইয়া পড়িয়া গিয়া পায়ে বড় আঘাত পাইয়াছেন ; তাই আপাততঃ বাহিরে যাইবার সুবিধা নাই।” জেমসেটুজি বলিলেন, “তোমার মনিবের সঙ্গে আমার একবার দেখা করার আবগুক হইয়াছে, আজই দেখা করা চাই। কিন্তু খবর দিয়া দেখা করিতে চাহিলে, এ অবস্থায় নিশ্চয়ই তিনি দেখা করিবেন না ; হয় বলিবেন, ফুরসৎ নাই, না হয় বলিবেন, এখন অমুখ—দেখা হইবেন । সেই জন্য র্তাহাকে কোন খবর না দিয়াই
