পাতা:নববিধান - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नयदिथान See এবং এত লোকের মাঝখানে তুমিই র্তার গোড়ামির ভক্ত হয়ে উঠেছিলে-তাই এই রসিকতাটুকু তোমার ”পরেই হয়েচে । সহস্যে বলিতে লাগিল, কেস আরম্ভ করবার সময় মাঝে মাঝে বুদ্ধিটা যদি DD BB DLHL Y BDBBO BDD DBDDB DDGBD T DBDDL DBB না। উমা, আজ একটু চাটুপটু তৈরি হয়ে নাও, সাতটার মধ্যে পৌছতে না পারলে কিন্তু লাবণ্য রাগ করবে। তোমার দাদাটিকে আড়ালে ডেকে একটু বলে দিও ভাই, ঠেকলে যেন এখন থেকে কনসাল্ট করেন। পয়সা যারা দেয়। তারা খুশি হবে। উমা মুখ টিপিয়া হাসিয়া চলিয়া গেল। যোগেশবাবুব হঠাৎ ঠাট্টা করার হেতুটা যে বৌদিদি ঠিক অনুমান করিয়াছেন তাহা সে বুঝিল । ইহার দিন পাঁচ-ছয় পরে, একখানা মস্ত চিঠি আনিয়া ক্ষেত্ৰমোহন স্ত্রীর সম্মুখে ফেলিয়া দিয়া কহিলেন, যোগেশবাবুর বাবার লেখা। বয়স সত্তর-বাহাত্তর-চাক্ষুষ আলাপ নেই, চিঠিপত্রেই পরিচয় । লোক কেমন ঠিক জানিনে, তবে এটা ঠিক জানি যে, ঠাট্টার সুবাদ আমার সঙ্গে তার নেই। দীর্ঘ পত্র, বাঙলায় লেখা। আদ্যোপান্ত বার-দুই নিঃশব্দে পড়িয়া বিভা মুখ তুলিয়া কহিল, ব্যাপার কি ? তোমার তা একবার যেতে হয় । কিন্তু আমার তা একমিনিটের সময় নেই। বিভা কহিল, সে বললে হবে না । এ-বিপদে আমরা না গেলে আর যাবে কে ? এ চিঠির অৰ্দ্ধেকও যদি সত্য হয়, সে যে ঘোরতর বিপদ তাতে ত আর একবিন্দু সন্দেহ নেই। ক্ষেত্রমোহন মাথা নাড়িয়া বলিলেন, না, সে-বিষয়ে আমরা সম্পূর্ণ একমত। কিন্তু যাই কি করে? এবং গেলেই যে বিপদ कादि डान्छे दा ठिकाना कि ? দু’জনে বহুক্ষণ নিঃশব্দে বসিয়া রহিলেন। অবশেষে দীর্ঘ