পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●● মেঘদূত । অনন্তর উদ্ধ দিকে হইয়া উখিত কৈলাস গিরির তুমি হইবে অতিথ । যাৱ প্ৰস্থ সমুদয় রাবণের বলে ভাঙ্গিয়া খসিয়া সক রহে মূল স্থলে । তুষারে অমান শোভে চুড়া শত শত, মুখ দেখে তদুপরি বিদ্যাধরী যত । শোভা আর পাইতেছে শুভ্ৰ হিমরাশি, রাশীীকৃত রহে যেন শঙ্করের হাসি। তুষারে তোমার দেহ পাইবে প্ৰকাশ, বলরাম স্কন্ধে যেন কালো-বর্ণ বাস । কণ্ঠেতে শিবের হাত, সৰ্প এবে নাই, পায়চালি করিবেন। গৌরী হেন ঠাই । সোপান-রূপেতে তুমি থাকিবে সামনে, অন্তরের জলরাশি রাখিয়া দমনে । বাংলার হীরায় তব অন্ধে করি ক্ষত, জল-যন্ত্র বিরচিাবে দেবকীন্ত যত । জল দিতে তুমি যদি হও অনিচ্ছুক গর্জন ছাড়িবে এক রাগাইয়া মুখ । অমনি খেলায় মত্ত দেবাঙ্গানা যত অসঙ্গত পেয়ে ভয় হৈবে থাত-মতি । ত্ৰিভুবনে নাহি স্থান কৈলাস সনান, নানা লীলা সহকারে কোরো অধিষ্ঠান । भानन नब्रगी cश्igड कलू ocद उठा, ফুটিয়া আছয়ে যথা সোনার কমল