পাতা:নবরত্নমালা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Հ) : তুকারাম । বৰ্ণনা দেখা যায়। তাহার শিষ্যেরা তঁহাকে অলৌকিক ক্ষম”, সম্পন্ন দেবতার অবতার বিশেষ জ্ঞান করিতেন, মহীপতি রচিত, তুকার জীবন বৃত্তে তাহার বহুতর নিদর্শন পাওয়া যায়। তুকারামের নিজের লেখায় তাহার দৈবশক্তির কথার তাদৃশ্য উল্লেখ নাই-কিন্তু একেবারে নাই তাহা নহে। বিঠোবার উপর তঁহার পুণ বিশ্বাস ছিল ও তিনি তঁাহার জীবনের সামান্য ঘটনাতে ও ঈশ্বরের আদেশ দেখিতে পাইতেন । স্বপ্নে তঁাহার ধম্মদীক্ষা ও স্বপ্ন হইতে কিরূপে স্বরস্বতীর প্রসাদ তাহার উপলব্ধি হয় তাহা দেখা গিয়াছে। নদী হইতে র্তাহার গ্রন্থোদ্ধার প্রভৃতি কতকগুলি ঘটনা কতকটা অলৌকিক বলিলেও বলা যাইতে পারে। একবার তিনি ক্ষেত্ররক্ষণ কাৰ্য্যের ভার লইয়া যে বিপদে পড়িয়াছিলেন তাহার বিবরণ এই :- একদিন তিনি ইন্দ্ৰায়ণী তীরে বসিয়া উপাসনা করিতেছেন, এমন সময় তাহার নিকটে এক জন কৃষক আসিয়া উপস্থিত। সে তুকারামকে বলিল “তু কারাম শেঠ, মিছামিছি নিষ্কন্মার ন্যায় ঘরে বসিয়া আছ, যদি আমার ক্ষেত্ররক্ষণ করা ত তুমি আধ মণ করিয়া দানা পাইবে, তাহাতে তোমার পরিবারের ভরণ পোষণে সাহায্য হইবে।--আর যদি কোথাও হরিনাম করিতে ইচ্ছা হয় তাহা ও করিতে পারিব।” তুকারাম তাহাতে স্বীকৃত, হইলে তাঁহাকে ক্ষেত্ৰরক্ষণ কাৰ্য্যে নিযুক্ত করিয়া ক্ষেতকারী গ্রামান্তরে চলিয়া গেল। তুকারাম ক্ষেত্ররক্ষণ কালে দেখিলেন যে, দানার লোভে ঝাকে কাকে পাখীর দল আসিয়া শস্যক্ষেত্রে উপদ্রব আর্যস্ত করিল। কিন্তু ক্ষুধাৰ্ত্ত প্ৰাণীকে তাড়াইয়া দেওয়া দোষের কাৰ্য্য জানিয়া ऊिनि श्रार्थी द्र डाgा शै। দিতে বিরত ३३ठन । लिनेि 6**