পাতা:নবরাহা - বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বা যুগ-মাহাত্ম্য । ২৩ রাজত্ব, আমরাই প্রাণ নিয়ে পালাচ্ছি, গঙ্গা মেয়েমাকুয, কি বলে এখনও এখানে রয়েছেন বলুন দেখি ? যাক, ও কথা এখন যাক । আমাদের প্রতিমেগুলোর মৰ্ত্ত্যে তুর্দশ স্বচক্ষে দেখলেন তো ? কোনটার নাক কাটা, কোনটার কাণ কাটা, কোনটার মাথায় টেকির পাড় পড়ে ডোবর হয়ে গেছে ! চন্দ্রনাথে মেজদাদা স্মৃত্তি করে আসর জারি করে বসেছিলেন, ঝুনে। নারকেল ঠুকে চাটি উড়িয়ে দিয়েছে, এখন নেপালে বরফ-জলে মস্তিস্ক ঠাণ্ড! কচ্ছেন। আ রঙ্গ জীব বাদসাতো কাশী হতে তাকে তাড়িয়ে, তার মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ করে দিয়েছে, তবু দাদার কাশীর উপর এমনি টান, নারায়ণেশ্বরের গহবরের নীচে পাতালপুরীতে একটা বাড়ী করে বাস কচ্ছেন, তাতো স্বচক্ষেই দেখে এয়েছেন । দাদাকে কলকে তা দেখবার জন্ত কত অতুরোধ কল্লেম, বৌ-ঠাকরুণকে একলা ফেলে আসতে হবে বলে এলেন না । যাক, আজ কদিন তো আমরা এই গো-খাদক মহাত্মাদের সহরে ঢুকে খেতে পাইনি, ক্ষিদে তেঞ্চায় প্রাণ ছট. ফট কচ্ছে, কিছু না খেলেতো আর বাfচনি । এখন খাই বা কি, আর কোথায় বা খাই ? ব্ৰহ্মা । তোমার খাবার বরং ঠাই আছে, অনেক জায়গায় তোমার মন্দির ও প্রতিষ্ঠিত আছে, কিন্তু আমি বুড়োমানুষ, একেবারে মারা গেলেম । পৃথিবীতেতো আমার পূজোর পাটই নেই, তা খাই কোথা বল ? বিষ্ণু । দাদামশাই ! তবে চলুন, যোগেযাগে •ীক্ষেত্রে পৌছান যাক, সেখানে আটকে বাধা, থাবার অভাব নেই। ব্ৰহ্ম । তা এতদিন যখন অনশনে কেটেছে, আরও ছ এক