পাতা:নবরাহা - বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆ নবরাহ চোখেও দেখতে দেয়না, টেনে নিয়ে ঘরে পোরে। এ স্থানটী অামার অনেকদিনের প্রিয় বলে, মায়ার দায়ে কখন কখন এসে থাকি, কিন্তু এখানকার অত্যাচারে তিন্ডুতে না পেরে, আবার পালিয়ে যাই। আমাকে শুকিয়ে রেখে রেখে পাথুরে গাই করে তুলেছে। ক্রমাগত দুয়ে দুয়ে বাট দিয়ে রক্ত বার করে দেয়, কখনও ভক্তি করে এক আজলা গঙ্গাজল কি এক মুঠে। বেলপাতাও দেয় না । যাহোক তোমরা এসেছ, যদি মিষ্টান্ন খাও, নন্দীকে পাঠিয়ে এখনি কারে ঘাড় ভেঙ্গে আনিয়ে দিই । বিষ্ণু। না বৌ-ঠাকরুণ, তা হবেন, কদিন ছাই মিষ্ট,ন্ন খেয়েই দিন কাটিয়েছি, ভাতের জন্ত আজ প্রাণটা ট। ট। কচ্ছে । যদি একটু মাছের ঝোল আর চারটা গরম ভাতের যোগাড় করে দিতে না পার, নিদেন ভাতে ভাত চাপিয়ে দাও । ভগবতী । চাপাব কিসে ? ঘরে যে চাল বাড়ন্ত ! ঐ মন্দিরের কোণে শুধু একটা করলা পড়ে রয়েছে । বিষ্ণু । অন্নপূর্ণার ঘরে চাল নেই, অামাদেরও অদৃষ্টে ভাত নেই! মহাদেব । নলী । অামার ভিক্ষের ঝুলিটী ঝেড়ে দেখদেখি বাব, যদি ঝটুতি পড়তি দুটা পাওয়া যায় । ኳ ননী । অজ্ঞে, আপনার ঝুলির চাল গণেশদাদার বাহনে নিকেশ করেছে। অার এখানে এসে বদ হাওয়ায় বড় অঞ্চলের দোষ জন্মেছে, আমি রোজ সকালে তাই এক মুটো করে চাল খেয়ে থাকি । দেখি, যদি মুটো পাঁচ ছয় চাল সিদ্ধির কুলির কোণে পড়ে থাকে । . . . д Р. ভগবতী। ঠাকুরপে। । ঐ ষে লোকে বলে "ষ্টেংকাল