পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૪૨ઉઝ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । দ্বীপে পুণ-বাদ্য, কক্ষে অস্ত্র ঝনৎকার,— ভঙ্গল ভদ্রার ধ্যান। রাখিয়া উষ্ণীয় ময়ের চরণ তলে, প্রণমি কুমার কহিলা-“মা ! দ্রোণাচাৰ্য্য ঘোরতর রণ করিছেন চক্রবৃ্যহু করিয়া নিৰ্ম্মাণ । পিতার অবিদ্যমানে, সেনাপতি পদে ধৰ্ম্মরাজ এই দাসে করিলা বরণ। দেও মা ! বিদায়ু বুণে, কর আশীৰ্ব্বাদ, আজি যেন পরিচয় পায় ত্ৰিভূবন অর্জনের পুত্র অমি সুভদ্রা-নন্দন, গোবিন্দে প্রিয় শিনা । স্বধৰ্ম্ম পালন করি, ধৰ্ম্মরাজ্য আজি করিল স্থাপন।” গিয়াছেন পতি, পুত্র যাইছে, সমবুে দুৰ্জ্জয় সঙ্ক পূর্ণ ; জাগিছে হৃদয়ে শৈলজার প্রতিষেধ, অমঙ্গল ছয়, স্থির সরোবর বক্ষে ছায়। জলদের,— তথাপি একটি পো মুখে রূপান্তর হইল না স্বভদ্রার । বুহিলা চাহিয়া প্রাণাধিক পুত্র পানে স্নেহ ছল ছল, স্বর্ণ-দেবী-প্রতিমার মত অবিচল । বুঝিলাম হইয়াছে পাগুল বাহিনী, ' কৃষ্ণাৰ্জ্জুন বিন, যেন বিপন্ন তরুণী সিন্ধুগর্ভে ঝটিকায়ু নাবিক-বিহীনা। হুইয়াছে পাগুবের মহা সৈন্ত হয় । যেন মহারথ বুথি-সারথি বিহীন । কুষ্ণের ভাগিন তুই, শিষ্য প্রিয়তম,